Gold Loan: কী ভাবে পাওয়া যায়, সুবিধাই বা কী? এক নজরে দেখে নিন গোল্ড লোনের খুঁটিনাটি!

বর্তমানে বাজারে দুই ধরনের গোল্ড লোন রয়েছে। এর মধ্যে একটি হল ব্যাঙ্ক এবং আরেকটি হল এনবিএফসি (NBFC)। গোল্ড লোন নেওয়ার আগে দেখে নিতে হবে এর মধ্যে কোনটি বেছে নেওয়া দরকার। যে যার নিজেদের দরকার অনুযায়ী এর মধ্যে থেকে যে কোনও একটি অপশন বেছে নিতে পারে। গোল্ড লোনের জন্য বিভিন্ন সংস্থার বিভিন্ন রকমের নিয়মকানুন রয়েছে। তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এবং তাদের ব্রাঞ্চে সমস্ত তথ্য জানা যাবে।

গোল্ড লোন পাওয়ার জন্য কয়েকটি সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। নিজেদের কাছে সোনা থাকলেই তার বদলে সহজেই পাওয়া যায় গোল্ড লোন। নিজেদের কত টাকা প্রয়োজন সেই অনুযায়ী গোল্ড লোনের জন্য আবেদন করা যেতে পারে। এর জন্য প্রথমে দেখে নেওয়া যেতে পারে অনলাইন গোল্ড লোন এলিজিবিটি ক্যালকুলেটর।

গোল্ড লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার বেশ আকর্ষণীয় হয়। গ্রাহকদের প্রয়োজনীয় টাকা এবং সময় অনুযায়ী নির্ধারিত হয় গোল্ড লোনের সুদের পরিমাণ। গ্রাহকদের বাজেট অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের অফার দেওয়া হয় গোল্ড লোনের ক্ষেত্রে।

বর্তমানে গোল্ড লো একটি খুবই সহজ এবং সুরক্ষিত অপশন। গ্রাহকদের প্রয়োজনের সময় কোনও ঝামেলা ছাড়া সহজেই পাওয়া যায় বিভিন্ন ধরনের গোল্ড লোণ। এক্ষেত্রে গ্রাহকদের সোনা খুবই সুরক্ষিত ভাবে রাখা হয়, যার দায়িত্ব সেই সকল সংস্থার যারা গোল্ড লোন দিয়েছে।

গোল্ড লোনের জন্য অফলাইনে অথবা অনলাইনে আবেদন করা যায়। গোল্ড লোনের জন্য এই দুই পদ্ধতি খুবই সহজ এবং সরল। দুই ক্ষেত্রেই কেওয়াইসির (KYC) মাধ্যমে খুব সহজেই পাওয়া যায় গোল্ড লোন। বাড়িতে বসেই অনলাইনে গোল্ড লোনের আবেদন করা যায়।

গোল্ড লোনের ক্ষেত্রে লোনের টাকা জমা দেওয়ার শর্ত খুবই সহজ হয়। এক্ষেত্রে সহজ ইএমআই (EMI) পদ্ধতির মাধ্যমে লোনের টাকা জমা দেওয়া যায়। নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী সময় বেছে নেওয়া যায়।