#নয়াদিল্লি: যে সমস্ত বিনিয়োগকারীরা (Investment) কম ঝুঁকি নিয়ে নিরাপদ লগ্নি করতে চান তাঁদের জন্য ডিজিটাল সোনা (Digital Gold Investment) একটি অন্যতম উপযুক্ত বিকল্প। ইলেকট্রনিক গোল্ড (Earn money) বাজারের ওঠানামা থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখে এবং মুদ্রাস্ফীতির সাথেও মানিয়ে চলে।
এই ৫টি কারণে ডিজিটাল গোল্ডে বিনিয়োগ (Digital Gold Investment) করা উচিত
১। নিশ্চিত ২৪ ক্যারেট খাঁটি সোনা (Gold) ডিজিটালের গোল্ডের (Digital Gold Investment) ক্ষেত্রে সোনার বিশুদ্ধতা নিয়ে কোনও সন্দেহ থাকে না। যেহেতু ভার্চুয়াল সোনায় স্বর্ণকার বা তৃতীয় কোনও ব্যক্তির হাতে পৌঁছয় না সেক্ষেত্রে সোনার মানে গণ্ডগোলের কোনও প্রশ্নই আসে না। ডিজিটার গোল্ড কেনার পর বিশুদ্ধতা নিশ্চিতকরণের জন্য গ্রাহককে ২৪ ক্যারেট প্রমাণের শংসাপত্র প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন - Panchagam 23 February: পঞ্জিকা ২৩ ফেব্রুয়ারি: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন
২। স্বল্প বিনিয়োগের সুবিধা সাধারণত বাইরে থেকে সোনা (Gold) কিনতে গেলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মোটা অঙ্কের টাকার প্রয়োজন হয়। সঙ্গে অতিরিক্ত মজুরি দিতে হয়। ডিজিটাল গোল্ডের ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারী ন্যূনতম ১ টাকার সোনা (Earn Money) কিনেও লগ্নি শুরু করতে পারে।
৩। দ্রুত বিক্রয়ের সুবিধা বিনিয়োগকারী তার ডিজিটাল গোল্ড যে কোনও সময় বিক্রয় করতে পারবেন। হঠাৎ করে টাকার সমস্যা দেখা দিলে প্রয়োজন মতো এই ভার্চুয়াল সোনা বিক্রি করার সুবিধা রয়েছে। এছাড়া, লগ্নিকারি তাঁর ভাগে ইলেকট্রনিক গোল্ডের বদলে আসল সোনার কয়েন বা বিস্কুট নিতে পারেন। অর্থাৎ, ডিজিটাল গোল্ডকে আসল সোনায় রূপান্তর করতে পারেন।
আরও পড়ুন - Imran Khan's Son: ‘‘আমি কার ছেলে জানেন’’- ইমরান খানের ছেলেকে বেআইনি মদ রাখায় পুলিশ করল গ্রেফতার, তারপর
৪। নিশ্চিত সুরক্ষা সোনার গয়না, কয়েন বা যে কোনও রকমের প্রকৃত সোনার ক্ষেত্রে সুরক্ষা একটা বড় বিষয় হয়ে দাড়ায়। সোনার সুরক্ষার জন্য সিন্দুক বা ব্যাঙ্কে লকার নিয়ে সেখানে তা সরিয়ে রাখতে হয়। এই ক্ষেত্রে লকারের জন্যও বার্ষিক অতিরিক্ত টাকা গুনতে হয়। ডিজিটাল গোল্ডের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের এই সমস্যার মুখে পড়তে হয় না। ভার্চুয়াল সোনা বিক্রেতার কাছেও সুরক্ষিত থাকে এবং এর জন্য অতিরিক্ত কোনও ফি প্রদান করতে হয় না।
৫। ডিজিটাল গোল্ডের মাধ্যমে অনলাইন লোন (Digital Gold Investment) ব্যাঙ্ক বা যে কোনও অর্থনৈতিক সংস্থা থেকে লোন নেওয়ার সময় সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অ্যাসেট জমা রাখতে হয়। বর্তমানে বিভিন্ন ব্যাঙ্ক এবং ঋণদাতারা অনলাইন লোনের ক্ষেত্রে ডিজিটাল গোল্ডকে অ্যাসেট হিসেবে গণ্য করে। অর্থাৎ, ঋণ নেওয়ার সময় গ্রাহককে ভার্চুয়াল সোনা লোনদাতার কাছে জমা রাখতে হবে। লোন পরিশোধের পর গ্রাহক পুনরায় তাঁর সোনা ফেরত পেয়ে যাবেন।
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।
Tags: Digital Gold, Earn money, Investment