Union Budget 2022: ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোমের’ জন্য কর্মীদের কর ছাড়ের দাবি উঠছে কেন? পরিকল্পনা কি বাস্তবায়িত হবে?

Last Updated:

Union Budget 2022: কোম্পানি যদি ভাতা দিতে না পারে তাহলে সরকারের কিছু কর ছাড় দেওয়া উচিত।

#নয়াদিল্লি: নিউ নর্মালে বদলে গিয়েছে সবকিছু। বাজেটে (Union Budget 2022) কী তার প্রভাব পড়বে? কারণ আমুল পরিবর্তন এসেছে জীবনযাত্রায়। পাকাপাকিভাবে শুরু হয়েছে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ (Work From Home) মডেল। অফিসের বদলে বাড়ি থেকেই চলছে কাজ। আপাতত এটাকেই ‘কর্মক্ষেত্রের ভবিষ্যত’ হিসেবে চিহ্নিত করছেন বিশেষজ্ঞরা। বহু নামী-দামি সংস্থাও আগামীদিনে এই হাইব্রিড মডেলকেই অনুসরণ করবেন বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে কর্মীকে আর অফিসে আসতে হবে না। বাড়ি বা যে কোনও স্থান থেকে তিনি অফিসের কাজ করতে পারবেন। আপাতদৃষ্টিতে বিষয়টা সুখকর মনে হলেও, ওয়ার্ক ফ্রম হোমের চক্করে একধাক্কায় কর্মীদের খরচ বেড়েছে অনেকটা। একদিকে অফিস যাতায়াতের খরচ এবং সময় বাঁচছে বটে কিন্তু অন্যদিকে বাড়ি থেকে কাজ করায় (Work From Home) আলাদা ইন্টারনেটের কানেকশন, ওয়ার্কিং সেটআপ, ইলেকট্রিক বিল এবং মোবাইল বিলের বাড়তি খরচও হচ্ছে। এবং সেটা বেশ মোটা টাকা। কোভিডের আগে, এই খরচগুলির জন্য কোনও চিন্তা ছিল না। কারণ, ছোট ছোট খরচগুলি অফিসের থেকে পেতে সমস্যা হত না। কিন্তু এখন আর তা হয় না।
আরও পড়ুন - বাজেট বুঝতে চান সহজে? দেখে নিন এই শব্দগুলির মানে 
তার উপর বাড়িতে স্থান সংকুলানের সমস্যাও রয়েছে। একটি পরিবারের একাধিক সদস্য বাড়ি থেকে কাজ করছেন। ফলে তাদের জন্য আলাদা ঘরের ব্যবস্থা করতে হচ্ছে। বাড়ির বাচ্চার অনলাইন ক্লাসের জন্যও আলাদা সেটআপ। লক্ষ্য রাখতে হয় যাতে তার সমস্যা না হয়। ফলে কর্মীদের বাড়িতেই অফিস সাজাতে হচ্ছে। কিনতে হচ্ছে চেয়ার টেবিল-সহ আনুষাঙ্গিক আসবাব। আর এর পুরোটাই কর্মীর পকেট থেকে খসছে। অফিস কানাকড়িও দিচ্ছে না। অফিসের থেকে এই টাকা চাওয়াটা বাস্তবসম্মতও নয়।
advertisement
আরও পড়ুন -কোন ক্ষেত্রে ছাড় আর কোন ক্ষেত্রে বাড়তি বরাদ্দ! বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ কি শুনবেন নির্মলা?
২০২০ সাল থেকে অতিমারী করোনা যেভাবে বেতনভোগী কর্মচারীদের পকেটে চাপ সৃষ্টি করেছে, আজও সেই ধারা অব্যাহত। এখনও বহু বেতনভোগী কর্মচারীর মাস মাইনেতে কাঁচি চলছে। এই করোনা পরিস্থিতিই জন্ম দিয়েছে ওয়ার্ক ফ্রম হোমের। এক্ষেত্রেও মাস মাইনের ওপর প্রভাব পড়েছে। তাই এই বিষয়টিকে নজরে রেখেই চাকরিজীবীদের একটা অংশ দাবি তুলেছে, কোম্পানি যদি ভাতা দিতে না পারে তাহলে সরকারের কিছু কর ছাড় দেওয়া উচিত। আসলে কর ছাড় পেলে বা ওয়ার্ক ফ্রম হোমের জন্য ভাতা পেলে ইন্টারনেট চার্জ, ভাড়া, বিদ্যুতের বিল, আসবাবপত্র ইত্যাদির খরচে কর্মীদের পকেটে যে চাপ পড়ছে তাতে অনেকটা সুরাহা হবে।
advertisement
advertisement
ইতিমধ্যেই ডেলয়েট ইন্ডিয়া তার আসন্ন-বাজেট (Union Budget 2022) নোটে এই ঘোষণার আশা প্রকাশ করেছে। বাড়ি থেকে কাজ করেন এমন কর্মীদের ৫০ হাজার টাকা অতিরিক্ত কর ছাড় দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে সংস্থা। একই পরামর্শ দিয়েছে ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব ইন্ডিয়াও। আয়করের ১৬ নম্বর ধারার আওতায় স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশনের পরিমাণ ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তা বাড়িয়ে ১ লাখ টাকা করার দাবি জানিয়েছে তারা।
বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Union Budget 2022: ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোমের’ জন্য কর্মীদের কর ছাড়ের দাবি উঠছে কেন? পরিকল্পনা কি বাস্তবায়িত হবে?
Next Article
advertisement
Weekly Horoscope: সাপ্তাহিক রাশিফল ২৯ সেপ্টেম্বর – ৫ অক্টোবর, ২০২৫: দেখে নিন এই সপ্তাহ নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা
সাপ্তাহিক রাশিফল ২৯ সেপ্টেম্বর – ৫ অক্টোবর, ২০২৫: দেখে নিন এই সপ্তাহ কেমন যাবে
  • সাপ্তাহিক রাশিফল ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ – ৫ অক্টোবর, ২০২৫

  • এই সপ্তাহটা কেমন যাবে আপনার?

  • দেখে নিন রাশি মিলিয়ে, জানাচ্ছেন চিরাগ দারুওয়ালা

VIEW MORE
advertisement
advertisement