একটি বেসরকারি নার্সিংহোমের পাশের ডাস্টবিনের কাছ থেকে ভ্রূণটি উদ্ধার হয়। রাতের অন্ধকারে কে বা কারা এই শিশুভ্রূণটি ফেলে দিয়ে গিয়েছে, নাকি এর পেছনে পাশে থাকা নার্সিংহোমের যোগ রয়েছে তা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন এলাকার মানুষেরা। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ঝাড়গ্রাম থানার পুলিশ। তবে নার্সিংহোমের বাইরে লাগানো সিসিটিভি ক্যামেরা বন্ধ থাকার বিষয় নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন - মমতা সরকারকে ১০ হাজার কোটি টাকা দেবেন না! ট্যুইটে নির্মলা সীতারমণকে যা আর্জি শুভেন্দুর ...
নার্সিং হোম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, সিসিটিভি ক্যামেরাটি কালী পূজার জন্য কয়েকদিন বন্ধ ছিল, তাই সিসিটিভি ক্যামেরার কোন ফুটেজ পাওয়া যাচ্ছে না। আর এখানেই প্রশ্ন উঠছে। স্থানীয় মানুষেরা কেউ কেউ বলছেন বাইরে অন্যত্র পাচার করতে না পেরে সিসিটিভি বন্ধ করে এখানেই ফেলে দেওয়া হয়েছে শিশুভ্রূণটিকে। তবে এবিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন - মঙ্গলবার থেকে ফের 'দুয়ারে সরকার' ক্যাম্প, তার আগেই নিজের বড় দাবি পেশ সুকান্ত মজুমদারের
এলাকার মানুষদের কাছ থেকে জানা যায়, এই নার্সিংহোমের বিরুদ্ধে আগেও একাধিক অভিযোগ ছিলো। এখানে যে নিয়মিত অস্ত্রোপচার হয় তা স্বীকার করেছে নার্সিংহোম কতৃপক্ষ। তবে এই শিশুভ্রূণ উদ্ধারের ঘটনায় তারা যুক্ত নয়। কে বা কারা করেছে তা তারা জানেন না বলেই ক্যামেরার সামনে জানিয়েছেন। তবে এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
শিশুভ্রূণ হত্যা অপরাধ হলেও আড়ালে আবডালে যে প্রায়শই অমানবিক মানুষেরা এই অপরাধ করে চলেছেন, তা বলাই বাহুল্য।
Partha Mukherjee