তবে বর্তমান প্রজন্মের কাছে এই বহুরূপী অতীত। উপার্জন কম হবে বলে আর কেউ আসতে চায় না এই পেশাতে। জ্যোতিরীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘অলিকবাবু’ নাটক হোক কিংবা শরৎচন্দ্রের ‘শ্রীকান্ত’ উপন্যাসে শ্রীনাথ বহুরূপী, সকলেই তাঁদের ব্যাপারে অল্প-বিস্তর জানে। তবে উপন্যাসের সেই চরিত্রের বাইরে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই হয়ত তাঁদের স্বচক্ষে দেখেনি। গ্রাম বাংলার প্রাচীন এক সংস্কৃতি ও শিল্প হল বহুরূপী।
advertisement
আরও পড়ুন: দিঘা বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যান! জেনে নিন আবহাওয়ার আগাম পূর্বাভাস, সেই বুঝে প্ল্যান করুন
কিন্তু এরমধ্যেও পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদা সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় দোকান থেকে অর্থ সংগ্রহ করছেন এক বহুরূপী। কিছু মানুষ তাঁকে দেখে অবাক হচ্ছেন। প্রসঙ্গত পুরনো দিনে নানা উৎসবে, অনুষ্ঠানে দেখা যেত বহুরূপীদের। নানান রঙ দিয়ে সং সেজে অর্থ উপার্জন করত তাঁরা। এই বহুরূপী পেশা বেঁচে থাকুক দাবি সকলের। তাই বেলদায় বহুরূপী দেখতে পেয়ে খুশি সকলেই। তাদের দাবি বেঁচে থাকুক বহুরূপী পেশা যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম জানতে পারে গ্রাম বাংলার প্রাচীন এই শিল্পকে।
Ranjan Chanda





