কিন্তু মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে দেখা গেল ভিন্ন রূপ। মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে যেখানে কয়েক শতাধিক কয়েদি রয়েছে সেখানে ঢোকার মুখে গেটেই লেখা রয়েছে মেদিনীপুর সেন্ট্রাল জেল। আর তা ঘিরেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। কেন এখনও জেল কথাটা ব্যবহার করা হচ্ছে? কেনই বা কর্তৃপক্ষ "Jail" নাম পরিবর্তন করে সংশোধনাগার লিখছে না, এনিয়ে উঠছে শহরও জেলা জুড়ে প্রশ্ন। যদিও মূল ভবনের প্রবেশদ্বারে লেখা রয়েছে মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার।
advertisement
আরও পড়ুনঃ দেড় মাসের মধ্যে ভাঙল ড্রেন! নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ ঠিকাদারের বিরুদ্ধে
অথচ ঢোকার গ্রিল গেটে MIDNAPUR CENTRAL JAIL লেখা। মেদিনীপুরের আইনজীবী থেকে সাধারণ মানুষ এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিরাও চাইছেন এই দৃষ্টিকটু ব্যাপারটা মুছে বরং কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার লিখে দেওয়া হোক সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষের তরফে। এ বিষয়ে পশ্চিম মেদিনীপুর বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অলোক কুমার মণ্ডল বলেন, নতুন কিছু নিয়ম এসেছে, তা নয় বরং পুরনো নিয়মকেই সর্বোচ্চ আদালত মর্যাদা দিয়েছে এবং কঠোর হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ খড়গপুর শহর জুড়ে লাগানো হল ৩২টি CCTV ক্যামেরা
যেখানে আর অভিযুক্ত মানুষকে জেলে পাঠানো বলা হয় না বরং বলা হয় সংশোধন করতে সংশোধনাগারে পাঠানো হচ্ছে। আর তাই এখন জেলের পরিবর্তে সংশোধনাগারই লেখা উচিত। যদি ঢোকার মুখে জেল কথাটা লেখা থাকে তাহলে Letter Of The Sprit Law Is Violeted হয়েছে। যদিও এ ব্যাপারটা দৃষ্টিকটু এবং কর্তৃপক্ষের উচিত এই নাম পরিবর্তন করে দেওয়া।
Partha Mukherjee