প্রসঙ্গত শেষ বছর পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় ভালো ফল করেছে ছাত্র ছাত্রীরা।পশ্চিম মেদিনীপুরের প্রত্যন্ত গ্রামীন এলাকার জলচক থেকে একাধিক জন রাজ্য স্তরে উচ্চ মাধ্যমিকে স্থান অধিকার করেছিল।তবে এবারে মোটের উপর ফল করেছে বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। গত বছরের তুলনায় এবারে প্রথম দশে নেই কেউ। প্রসঙ্গত, জেলার দাসপুরে তুহিন রঞ্জন অধিকারী নবম স্থান অধিকার করেছে। তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৮। ভবিষ্যতে মহাকাশ বিদ্যা নিয়ে পড়তে চায় সে।
advertisement
আরও পড়ুন: নিজের স্কুলেই পড়ত মেয়ে, উচ্চ মাধ্যমিকে অষ্টম হয়ে বাবাকেই জিতিয়ে দিল আত্রেয়ী
শিক্ষা মহল মনে করছে বর্তমান ছাত্রছাত্রীরা, মাধ্যমিকের পর থেকে স্থির করছে ইঞ্জিনিয়ারিং কিংবা ডাক্তারি পড়ার। সেই মত তারা একাদশ শ্রেণী থেকে প্রস্তুতি নিচ্ছে। যার ফলে তাদের প্রথম দশে নাম রাখার প্রবনতা কমছে। এর ফল পড়েছে উচ্চ মাধ্যমিক রেজাল্টে ও।মনে করা হচ্ছে বর্তমান দিনে পড়াশুনার মান হয়ে দাঁড়িয়েছে চাকরি কেন্দ্রিক। যার ফলে ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত থাকলেও, পাঠ্য বইয়ের দিকে নজর দিচ্ছে না পড়ুয়ারা। অনেক মাত্রায় ফল না করলেও জেলার নজর ছিল জলচক নাটেশ্বরি নেতাজি বিদ্যায়তনে দিকে। তবে সেখান থেকে এবারে একজনও কেউ প্রথম দশে নেই। তবে এই দায় কার? ছাত্রছাত্রী নাকি ইঁদুর দৌড়ে এগিয়ে দেওয়া ছাত্রছাত্রীর পরিবারের লোকজন!
Ranjan Chanda