রেললাইনে ছিটকে পড়া ওই টিকিট পরীক্ষককে দ্রুত রেল পুলিশ ও রেলকর্মীদের সহায়তায় উদ্ধার করা হয়। পাঠানো হয় রেলের হাসপাতালে। এই মুহূর্তে তিনি কিছুটা স্থিতিশীল আছেন। রেলের ওভারহেড তারে প্রায় ২৫ হাজার ভোল্ট বিদ্যুৎ সংযোগ থাকে! স্বাভাবিক ভাবেই যে আরও বড় বিপদ হতে পারত তা বলছেন সংশ্লিষ্ট সকলেই। এদিকে, রেল কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রেলের ওভারহেড তারে একটি কাক ওই সময় বসেছিল। সে কোনওভাবে একটি তার ছিঁড়ে ফেলে! সঙ্গে সঙ্গে একটি সরু তার নীচে পড়ে যায়। যাতে ২৫ হাজার ভোল্টের বিদ্যুৎ সংযোগ ছিল! ওই তারই সরাসরি রেলকর্মীর মাথায় এসে পড়ে এবং আতসবাজির মতো সশব্দে জ্বলে ওঠে!
advertisement
আরও পড়ুন : নজির গড়ল স্কুল, একসঙ্গে ১৮ জন পড়ুয়ার জন্মদিন পালন করলেন শিক্ষক শিক্ষিকারা
এ যেন সত্যি সত্যিই 'বিনা মেঘে বজ্রপাত'! অন্যদিকে, ঘটনায় যে আরও বড় বিপদ হতে পারত তা স্বীকার করে নিয়েছেন সব সব পক্ষই। এও জানা গেছে, ওই সময় ওই লাইন দিয়ে একটি ট্রেনেরও আসার কথা ছিল! সবমিলিয়ে এতবড় বিপদের সম্মুখীন হয়েও, যেভাবে রেলকর্মী সুজন সিং সর্দার প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন, সেই ঘটনাকে অনেকেই 'রাখে হরি মারে কে' বলছেন! তবে, এই বিষয়ে রেল কর্তৃপক্ষের আরও সচেতন হওয়া প্রয়োজন বলে সাধারণ যাত্রী ও কর্মীরা দাবি করেছেন।






