দেখা যায়, গত ২ মাসে ১৩৯ কোটি টাকা রোজগার করে প্রথম স্থানে খড়্গপুর ডিভিশন। ১০৬ কোটি টাকা ইনকাম করে দ্বিতীয় স্থানে ছত্রপতি শিবাজী মহারাজ টার্মিনাস ডিভিশন। অপরদিকে, ৯৪ কোটি টাকা আয় করে তৃতীয় স্থানে মুম্বাই সেন্ট্রাল ডিভিশন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, রেলের আয়ের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা বিভিন্ন পরিষেবা কোনো সংস্থাকে টেন্ডার বা নিলামের মাধ্যমে দেওয়া হতো আগেও। তবে, অনলাইন প্রক্রিয়া না থাকায়, অনেক সময় অস্বচ্ছতার অভিযোগ উঠতো।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পশ্চিম মেদিনীপুরের জঙ্গলমহলের বাড়িতে বাড়িতে পালিত 'আভড়াপুনেই'
তাই, স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই ই-অকশন চালু হয়। অনলাইনে নিলাম হওয়ায় স্বচ্ছতা ও আয় দুইই বেড়েছে রেলের। এদিকে, খড়্গপুর ডিভিশনের পক্ষ থেকে ১১০-টি পরিষেবা অনলাইন নিলামের মাধ্যমে বরাত দেওয়া হয়। এর মধ্যে, সর্বাধিক ১৩১ কোটি টাকা আয় হয়েছে পার্সেল পরিষেবায়। এছাড়াও, পার্কিং পরিষেবায় সাড়ে ৩ কোটি, বিজ্ঞাপন পরিষেবায় প্রায় ২ কোটি ৩২ লক্ষ এবং শৌচাগার পরিষেবার বরাতে প্রায় ২ কোটি টাকা আয় হয়েছে খড়্গপুর ডিভিশনের।
আরও পড়ুনঃ পিংলায় গুরুতর আহত উদ্ধার কলেজ ছাত্রী চিকিৎসাধীন কলকাতায়
খড়্গপুরের সিনিয়র ডিভিশনাল কমার্শিয়াল ম্যানেজার রাজেশ কুমার বলেন, "গত দু'মাস ধরে ডিভিশনের সমস্ত কর্মী ও আধিকারিকদের নিরলস প্রচেষ্টায় আমরা এই সাফল্য অর্জন করতে পেরেছি। স্বচ্ছতা বজায় রেখে আমরা সর্বোচ্চ দরে নিলাম করেছি। আশা করছি, ভবিষ্যতে আরও ভালো ফল করতে পারব।"
Partha Mukherjee