আরও পড়ুনEast Bardhaman News: সাপের পর এবার টিকটিকি মিলল অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের খিচুড়িতে!
জানা গিয়েছে শাসকদলের গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যা হয়েও মেলেনি লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের সুবিধা, পাশাপাশি অভিযোগ স্বাস্থ্য সাথী কার্ডেও রয়েছে গরমিল।স্বাস্থ্য সাথী কার্ডে নিজের নাম রয়েছে কিন্তু অনলাইনে অন্য নাম রয়েছে বলে অভিযোগ জানিয়ে প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও মেলেনি কোন সুরাহা। এমনটাই অভিযোগ ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যা বনলতা দলুই-এর। কখনও দৌড়াতে হচ্ছে জেলাতে আবার কখনও দৌড়াতে হচ্ছে ব্লকে, কিন্তু শুধুই মিলছে আশ্বাস, কার্যকর কিছুই হচ্ছে না বলে অভিযোগ ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যার।
advertisement
আরও পড়ুন Record number of Hilsa: বড়ই সুখবর! এক সপ্তাহে রেকর্ড পরিমাণ ইলিশ দিঘায়
বনলতা দোলুই-এর অভিযোগ, "বারবার এসব বিষয় নিয়ে কেশপুর ব্লকের বিডিও অফিসে অভিযোগ জানানো হয়েছে, ব্লক অফিস থেকে আমাকে বলা হয়, জেলা শাসকের দফতরে জানাতে৷ সেইমত আমি জেলাশাসক দফতরে যাই৷ জেলাশাসক দফতরে থেকে আবার আমাকে বলা হয় ব্লক অফিসে জানাতে। আবার বিডিও অফিসে যাই, সেখানে আমাকে বলা হয় সমস্ত প্রমাণপত্র নিয়ে পুনরায় অভিযোগ জানাতে। আমি সেইমত আবার সমস্ত প্রমাণপত্র ব্লকে জমা দিই। আমাকে বলা হয় আবার নতুন করে, স্বাস্থ্য সাথী কার্ড আসবে, কিন্তু প্রায় দু’মাস হয়ে গেলেও এখনও কিছুই পাইনি।"
Partha Mukherjee