ওড়িশা সীমানাবর্তী এলাকা দাঁতনের বড়া, মহেশপুর প্রভৃতি এলাকায় ধানের পাশাপাশি সবজি চাষ হয়। কিন্তু বর্তমানে সারের দ্রব্যমূলের সাথে সাথে লাভজনক হচ্ছে না ধান চাষ করে। কিংবা বিক্রি করে মিলছে না লভ্যাংশ। তাই ব্রকোলি চাষ করছেন এলাকার কয়েকজন চাষি। এলাকার চাষি বসন্ত বেরা প্রাথমিকভাবে 12 ডেসিমেল জায়গাতে এই চাষ করেছেন। উৎপাদিত ব্রকলি বিক্রি করেছেন বেলদার ডেইলি মার্কেটে।
advertisement
আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় সরকারের বিশাল ঘোষণা! কার্যকর পুরনো পেনশন প্রকল্প, সরাসরি সুবিধা পাবেন
আরও পড়ুন: কর ছাড়ের মহালাভ! ৩১ মার্চের আগে শুধু বিনিয়োগ করতে হবে এই ১০ খাতে!
প্রসঙ্গত গ্রামীণ এলাকার তুলনায় শহুরে এলাকা যেমন বেলদা, খড়গপুর, মেদিনীপুরে চাহিদা আছে ব্রকোলির। বর্তমানে এই সব বাজারগুলোতে বাজারজাত হচ্ছে সবুজ ফুলকপি তথা ব্রকোলি। ২৫ থেকে ৩০ টাকা প্রতি পিস হিসেবে বিক্রি হচ্ছে এই আনাজ। চাষি জানাচ্ছেন, এই ১২ ডেসিমেল জায়গাতে ব্রকোলি চাষ করতে খরচ হয়েছে প্রায় চার হাজার টাকা। অল্প সময়ে ব্রকোলি চাষ করে প্রায় দশ হাজার টাকা লাভ হবে বলে মনে করছেন বসন্তবাবু। বাজারজাত ঠিক মতো করতে পারলে ধান চাষের তুলনায় দ্বিগুণ লাভ এই চাষে। বিভিন্ন সবজি চাষের পাশাপাশি বসন্তবাবুকে অনুসরণ করে এই চাষের দিকেই ঝুঁকছেন অন্যান্য চাষিরা। বসন্ত বলেন,\" ফলন বাজারজাত করতে পারলেই লক্ষ্মীলাভ।\"
Ranjan Chanda