কিন্তু বর্তমান পঁচাত্তর মাইক্রোনের নিচে এবং সিঙ্গেল ইউজ ক্যারিব্যাগের ব্যবহার নিষিদ্ধ হওয়ার ফলে খানিকটা চাহিদা বেড়েছে তাদের ঠোঙা ব্যবসায়।সবমিলিয়ে সিঙ্গেল ইউজ এবং পঁচাত্তর মাইক্রনের ক্যারিব্যাগ দেশজুড়ে নিষিদ্ধ হওয়ার পর এখনও পর্যন্ত মিশ্র প্রভাব দেখা যাচ্ছে বাজার গুলিতে। যদিও প্রশাসনের তরফে চালানো হচ্ছে ধারাবাহিক নিষিদ্ধ পলিব্যাগ বাজেয়াপ্ত অভিযান।
আরও পড়ুনঃ প্লাষ্টিক দ্রব্যের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছে ডোমদের বংশ পরম্পরার বাঁশ শিল্প
advertisement
তবুও নিষিদ্ধ পলিব্যাগ বন্ধে সম্পূর্ন লাগাম টানতে পারেনি সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। প্রশাসনের তরফে বলা হচ্ছে, শুধু প্রশাসন চেষ্টা করলেই সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যাবে না নিষিদ্ধ পলিব্যাগ ব্যবহার। যারা ব্যবহার করছেন সেই ব্যবহারকারীদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা ভাবতে হবে এবং নিষিদ্ধ পলিব্যাগ ব্যবহারের লাগাম টানতে হবে। তা না হলে ভবিষ্যতে প্রকৃতির কঠোর রূপের মুখোমুখি হতে হবে সকলকে।
Partha Mukherjee