তাছাড়াও একাধিক রকমের পাওয়া যায় দুর্গাপুরের মোমো আন্টির কাছে। সব মিলিয়ে প্রায় ৩১ ধরনের মোমো পাওয়া যায় মোমো আন্টি কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। দুর্গাপুরে সিটি সেন্টার সংলগ্ন পলাশডিহাতে রয়েছে মোমো আন্টির স্টল। সেখানে প্রতিদিন সন্ধে থেকে ভিড় জমান ক্রেতারা। পকেট ফ্রেন্ডলি দামে নিত্য নতুন স্বাদের মোমো উপভোগ করতে এখানে লাইন লাগে ৮ থেকে ৮০, সমস্ত ধরনের মোমো লাভার্সদের।
advertisement
আরও পড়ুন: মনে শোক নিয়েই রেলের অনুষ্ঠানে মোদি, বাংলা-সহ গোটা দেশের জন্য বিরাট ঘোষণা
দুর্গাপুরের গৃহবধূ কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। যিনি সংসার চালানোর জন্য ছোট্ট করে শুরু করেছিলেন মোমোর দোকান। প্রথমদিকে চির পরিচিত চিকেন মোমোই তার কাছে পাওয়া যেত। তবে স্বামী এবং ছেলের সহযোগিতায় তিনি ধীরে ধীরে পেয়েছেন মোমো আন্টির খেতাব। মোমো নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করতে করতে তিনি তৈরি করেছেন মোমোর বিশাল মেনু। সব মিলিয়ে প্রায় ৩১ রকমের মোমো বর্তমানে পাওয়া যায় তাঁর কাছে।
আরও পড়ুন: দারুণ খবর, ২০২৩-এই সেবক-রংপো রুটে চালু হতে পারে রেলপথ
ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের জন্য তাঁর কাছে রয়েছে করলা আটা মোমো। বর্তমানে একটি স্টল তিনি তৈরি করেছেন পলাশডিহা এলাকায়। শুরুর দিকে মোমো বিক্রি করতে কিছুটা শঙ্কা বোধ মনে থাকলেও, এখন তিনি এই কাজে বেশ সাবলীল হয়ে উঠেছেন সকলের কাছে মোমো আন্টি হতে পেরে তিনি আজ বেশ খুশি। মোমো আন্টি কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ে চান, নিত্যনতুন আরও নানান স্বাদের মোমো সকলের মুখে তুলে দিতে। একই সঙ্গে মোমোর দামও রাখতে চান সকলের সাধ্যের মধ্যেই।
নয়ন ঘোষ