আরও পড়ুনঃ মেয়েকে বাঁচাতে গিয়ে জলে তলিয়ে গেল বাবা, ৫-৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মৃতদেহ
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এই অপারেশন যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। তবে চিকিৎসকদের তৎপরতায় রোগীর পেট থেকে বিশাল আকারে টিউমারটি বের করা সম্ভব হয়েছে। ওই রোগী আপাতত অনেকখানি সুস্থ বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। একইসঙ্গে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই চিকিৎসা ব্যয়বহুল ছিল। বিশেষ করে ওই দরিদ্র পরিবারের কাছে চিকিৎসার খরচ বহন করা বেশ কষ্টসাধ্য ছিল।
advertisement
আরও পড়ুনঃ হিট স্ট্রোক থেকে হতে পারে মৃত্যুও! কীভাবে নিজেকে বাঁচাবেন, জানুন ডাক্তারের মত
তবে স্বাস্থ্য সাথী কার্ডে সমস্ত চিকিৎসা হয়েছে। সেই কারণে রোগীর পরিবারের উপর আর্থিকভাবে চাপ পড়েনি। অন্যদিকে পঞ্চায়েত প্রধানের এই উদ্যোগকে ধন্যবাদ দিয়েছেন রোগীর পরিবারের সদস্যরা। পাশাপাশি স্বাস্থ্য সাথী কার্ডে যেভাবে চিকিৎসায় তারা সুবিধা পেয়েছেন যেভাবে তড়িঘড়ি করানো স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে নবজীবন পেয়েছেন রুনু বিশ্বাস, তাতে সরকারি এই প্রকল্পের প্রতি মানুষের আস্থা আরও অনেক বাড়বে বলে জানিয়েছেন ওই বেসরকারি নার্সিংহোমের চিকিৎসকরা।
Nayan Ghosh