যা এই বিসর্জনের শোভাযাত্রার একটি বিশেষ অঙ্গ ছিল। আর এভাবেই বিসর্জনের বিশেষ শোভাযাত্রার আয়োজন করেছিল ওই পুজো কমিটি। প্রসঙ্গত, চলতি বছরে শহরে প্রথমবারের জন্য আয়োজন করা হয়েছিল দুর্গাপুজোর কার্নিভাল। তারপর এই বিভিন্ন কালীপুজোর উদ্যোক্তরাও বিসর্জন উপলক্ষে বিশেষভাবে শোভাযাত্রার চিন্তাভাবনা করেছিলেন। আর সেখান থেকে দুর্গাপুরের অন্যতম এই কালীপুজো কমিটি বিশেষভাবে বিসর্জনের শোভাযাত্রার আয়োজন করেছিল। যেখানে গ্রাম বাংলার বিসর্জনের চিত্র ফুটিয়ে তুলতে যাওয়া হয়েছিল বিসর্জনের শোভাযাত্রার মাধ্যমে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ছট পুজোর প্রস্তুতি উপলক্ষে চরম ব্যস্ততা জেলায়! ঘাট পরিদর্শনে খোদ মেয়র
আর সেজন্যই সেখানে সাঁওতালি নৃত্য, সাঁওতালি বাজনার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ছিল ছৌ নাচও। তাছাড়াও বহুরূপী সেজে অনেক শিল্পী বিসর্জনের শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেছিলেন। অন্যদিকে বাজনা হিসেবে ছিল তাসা,ঢাক ইত্যাদি। সবমিলিয়ে রঙিন হয়ে উঠেছিল দেবীর বিদায় পর্ব। এখানে আসা সকল দর্শনার্থীদের ওপরে পুষ্প বৃষ্টি করা হয়েছে। পুষ্প বৃষ্টিতে অংশগ্রহণ করেছিলেন স্থানীয় মানুষজন। সবমিলিয়ে শহরবাসীকে কালী পুজোয় অন্যরকম শোভাযাত্রা উপহার দিতে চেয়েছিলেন পুজো উদ্যোক্তারা। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, চলতি বছরে এই নতুন ধরনের শোভাযাত্রায় বহু মানুষের অংশগ্রহণ দেখে তারা খুশি।
Nayan Ghosh