তবে যে জমিতে গাছগুলি রয়েছে, সেই জমির মালিক পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, বন দফতরের কাছে থেকে অনুমতি নিয়ে এই গাছ কাটার কাজ চলছে। মোট পাঁচশো একটি গাছ কাটার অনুমতি রয়েছে। পরিবর্তে এক হাজার দুটি গাছ সেখানে লাগানো হবে। কিন্তু পড়ুয়াদের প্রশ্ন, কেন গাছ কাটার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কেন সবুজায়ন ধ্বংসের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ দুর্গাপুরের বড় বস্ত্র বিপনীতে চুরি! আতঙ্কিত ব্যবসায়ীরা ভুগছেন নিরাপত্তাহীনতায়
একপাশে কয়েকশো গাছ কেটে ফেলা হলেও, কেন এখনও পর্যন্ত কোনও বৃক্ষরোপণ করা হয়নি। আর এই ঘটনা নিয়ে রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কাঁকসার পলাশডাঙ্গা এলাকায়। এই বিষয়ে পলাশডাঙ্গা রেঞ্জের রেঞ্জার সুভাষচন্দ্র পাল জানিয়েছেন, জমির মালিক গাছ কাটার জন্য অনুমতি নিয়েছেন। তার কাছে ৫০১ গাছ কাটার অনুমতি রয়েছে। পরিবর্তে তাকে বলা হয়েছে ১০০২ টি, অর্থাৎ দ্বিগুণ গাছ লাগাতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ দুর্ঘটনায় রাশ টানতে হাতিয়ার 'সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ'
যদি অনুমতির থেকে বেশি সংখ্যায় গাছ কাটা হয়, তাহলে বন দফতর পদক্ষেপ করবে বলেও আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। তবে গাছ কাটার অনুমতির পক্ষে একেবারেই সহমত হতে পারছে না পড়ুয়ারা। তাই প্রকৃতি বাঁচানোর লড়াইয়ে এবার পথে নেমেছে ছোট ছোট পড়ুয়াদের দল।
Nayan Ghosh