নামের মধ্যে দিয়েই ক্রেতাদের কাছে টানছেন বিক্রেতা। স্নাতক উত্তীর্ণ হয়ে এই আলুভাজার দোকান খুলেছেন সন্দীপন আচারিয়া। যিনি আদতে নদিয়ার বাসিন্দা। তবে তার নির্দিষ্ট কোনও স্টল নেই। তিনি বিভিন্ন মেলায় গিয়ে স্টল দেন। তবে শিক্ষিত বেকার হয়ে তিনি এই দোকান খুলেছেন বলে শুধু এমন নাম দিয়েছেন, তা নয়। এই নামের পিছনে রয়েছে জোড়া কারণ৷
advertisement
আরও পড়ুন: যন্ত্রণার হাজার দিন! মাথা ন্যাড়া করে প্রতিবাদ মহিলা চাকরিপ্রার্থীর, কাতর আবেদন মুখ্যমন্ত্রীকে
বিক্রেতা সন্দীপন আচারিয়া বলছেন, আমরা যেমন শিক কাবাব খেয়েু থাকি, তেমনভাবেই এখানেও শিক ব্যবহার করা হচ্ছে। অর্থাৎ এটি আলুকে স্প্রিংয়ের মতো কেটে সেটিকে একটি শিকের সাহায্যে রাখা হচ্ছে। তারপর সেটিতে কোটিং করে ডিপ ফ্রাই করা হয়। এরপর গরম গরম তুলে দেওয়া হয় ক্রেতাদের হাতে। যেহেতু এই পটেটো স্প্রিং রোলে শিক ব্যবহার করা হচ্ছে, তাই এর নাম দেওয়া হয়েছে শিক্ষিত আলু ভাজা।
প্রসঙ্গত, এই সময় বিভিন্ন শিক্ষিত বেকারদের ছোট ছোট ব্যবসা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে দোকানগুলির নামের সঙ্গে তারা নিজেদের ডিগ্রি ব্যবহার করছেন অনেক সময়। যা মানুষকে খুব সহজে আকর্ষণ করছে। দুর্গাপুর উৎসবে পাওয়া শিক্ষিত আলুভাজার ক্ষেত্রেও এমনটাই অন্যতম কারণ। তবে একইসঙ্গে আরও একটি কারণ রয়েছে। যা খোলসা করেছেন বিক্রেতা নিজেই। আর এই শিক্ষিত আলুভাজা খেতে উপচে পড়ছে ক্রেতাদের ভিড়।
নয়ন ঘোষ