আরও পড়ুন: ২৫ বছর পর ঘুচল অন্ধকার, পথবাতি লাগানো হল মালদহ স্টেশন রোডে
যদিও শুধুমাত্র পাণ্ডবেশ্বরের খোট্টাদিহি বললে ভুল হবে। জাতীয় সড়কের একাধিক জায়গাতেই মাঝেমধ্যেই ঘটছে দুর্ঘটনা। কাঁকসা এলাকায় একাধিক ছোট বড় দুর্ঘটনা হচ্ছে। কখনও দুর্ঘটনার জেরে প্রাণ যাচ্ছে সাইকেল চালকের, কখনও আবার গুরুতরভাবে আহত হচ্ছেন বাইক চালক। তা সত্ত্বেও কেন চালকরা সচেতন হচ্ছেন না সেই বিষয়টি নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। একইসঙ্গে দাবি উঠছে প্রশাসনের নজরদারি বাড়ানোর।
advertisement
জাতীয় সড়কে পুলিশের তরফে নিয়মিত নজরদারি চালানো হচ্ছে। গতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পদক্ষেপও করছে তারা। জাতীয় সড়কের বিভিন্ন জায়গায় লাগানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। কিন্তু গাড়ি চালকরা সচেতন না হলে দুর্ঘটনার সংখ্যা কমানো যাবে না বলে অভিমত ট্রাফিক বিশেষজ্ঞদের। বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও অনেকেই মত্ত অবস্থায় জাতীয় সড়কে প্রবল গতিতে গাড়ি চালাচ্ছেন।
অন্যদিকে আসানসোলের কালিপাহাড়ি মোড় এলাকায় স্থানীয়রা জাতীয় সড়ক পারাপার করতে সমস্যায় পড়ছেন। গাড়ির তীব্র গতি থাকার কারণে দীর্ঘক্ষণ রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে এলাকাবাসীকে। তাই ওই এলাকায় অবিলম্বে একটি ফুটওভার ব্রিজ অথবা টানেল তৈরির দাবি জানানো হয়েছে।
নয়ন ঘোষ