চিকিৎসকরা বলেছেন, তাঁর হাতের আঘাত অনেকটাই শুকিয়ে গিয়েছে। আগামী দশ দিন পর তাঁর হাতের সেলাই খোলা হতে পারে। তবে তাঁর আগে পর্যন্ত নিয়মিত ড্রেসিং চালিয়ে যাওয়া হবে। চালিয়ে যাওয়া হবে ওষুধ। তবে এই সমস্ত বিষয়গুলি বাড়ি থেকে করতে পারবেন। এ জন্য আগামী দুই এক দিনের মধ্যে রেণুকে ছুটি দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছেন চিকিৎসকরা। দুর্গাপুরের বেসরকারি হাসপাতালে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এর চিকিৎসা হচ্ছে রেণু খাতুনের। তাছাড়াও রেণু খাতুনের চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যে টাকা নিয়েছিল, সেই টাকাও ফেরত দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী বিষয়টি নিয়ে খোঁজখবর নেওয়ার নির্দেশ দেন মুখ্যসচিবকে। তারপরেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রেণুর পরিবারের হাতে টাকা ফিরিয়ে দিয়েছে।
advertisement
অন্যদিকে রেণুর জন্য নিয়োগ পত্র তৈরি হয়ে গিয়েছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। ইতিমধ্যেই তাঁর জন্য বেতন কাঠামো ঠিক করা হয়েছে। তবে এখন রেণু খাতুনের বাড়ি ফেরার অপেক্ষা। তিনি বাড়ি ফিরে এলে তারপরে বাকি সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। তিনি সম্পূর্ণভাবে সুস্থ হয়ে গেলে তাঁর জন্য কৃত্রিম হাত লাগানোর ব্যবস্থা করা হবে। হাসপাতালের বেডে শুয়ে রেণু খাতুন অভিযুক্তদের কড়া শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। বলেছেন যেন অভিযুক্তদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
Nayan Ghosh





