দুর্গাপুরের স্টিল টাউন সহ শহরের বিভিন্ন রাস্তার ধারে কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে ব্ল্যাঙ্কেট। বিক্রেতাদের দাবি, কেজি দরে ব্ল্যাঙ্কেট বিক্রির ফলে অনেকটাই সস্তা হচ্ছে দামে। তবে ব্ল্যাঙ্কেটের গুণগত মানে কোন হেরফের হচ্ছে না, বলছেন বিক্রেতারা।
advertisement
এই বিষয়ে বিক্রেতারা জানিয়েছেন, তারা সরাসরি ফ্যাক্টরি থেকে এই সমস্ত ব্ল্যাঙ্কেট গুলি কিনে ক্রেতাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন। ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে তেমন কোনও মধ্যস্থতাকারী না থাকায়, তারা কিছুটা কমে এই ব্ল্যাঙ্কেট বিক্রি করতে পারছেন। বিক্রেতাদের দাবি, তারা গড়ে ১০০ টাকা কমে এই ব্ল্যাঙ্কেট ক্রেতাদের হাতে তুলে দিতে পারছেন। ফলে ক্রেতাদেরও লাভ হচ্ছে। সেজন্য বিক্রিও হচ্ছে ভাল। এই বিষয়ে একই মতামত ক্রেতাদেরও স্বাভাবিকভাবেই শীতের সময় ব্ল্যাঙ্কেট কিনতে ক্রেতাদের আনাগোনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে অস্থায়ী এই বিভিন্ন দোকানগুলিতে।
আরও পড়ুন - এক ধাক্কায় বাড়ছে আরও ৩৫০০ সিসিটিভি, আরও সজাগ থাকতে বাড়তি তৎপরতা লালবাজারে
প্রসঙ্গত, শীতের শুরু থেকে দুর্গাপুরের বিভিন্ন জায়গায় এসে অস্থায়ী দোকান বসিয়েছেন এই সমস্ত ব্ল্যাঙ্কেট বিক্রেতারা। তারা ভিন রাজ্য থেকে শহরে এসে ব্যবসা শুরু করেছেন। পুরো শীতকাল জুড়ে অর্থাৎ প্রায় ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত তারা শহরে কেজি দরে ব্ল্যাঙ্কেট বিক্রি চালিয়ে যাবেন। বিভিন্ন ধরনের ব্ল্যাঙ্কেটের পসরা সাজিয়ে সকাল থেকেই তারা বসে থাকছেন রাস্তার পাশে। আর ক্রেতাদের হাতে ব্ল্যাঙ্কেট তুলে দিচ্ছেন অপেক্ষাকৃত কম দামে।
Nayan Ghosh