উত্তর দিনাজপুর জেলা মূলত কৃষিপ্রধান এলাকা। এখানে ধান, গম ও ভুট্টার পাশাপাশি বাণিজ্যিকভাবে বেশ কিছু বছর ধরে তেজপাতার চাষ করছেন চাষীরা। কালিয়াগঞ্জব্লকেই প্রায় ৩০ বিঘা জমিতে অন্তত ৬০ জন চাষী এই তেজপাতা চাষ করে স্বনির্ভর হচ্ছেন। জানা যায় তেজপাতার একটি গাছ থেকে বছরে দুইবার পাতা তোলা যায়।
advertisement
ফসলের তেমন ক্ষতি না থাকায় প্রতিবিঘা থেকে বছরে প্রায় দেড় লাখ টাকা আয় হয় এই তেজপাতা চাষ করে কৃষকদের। উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ ব্লকের লক্ষীপুর গ্রাম সহ বিভিন্ন জায়গায় এখন চাষীদের উৎসাহের সঙ্গে তেজপাতা চাষ করতে করছেন।
আরও পড়ুন, একাধিক ট্রেন বাতিল, রুট পরিবর্তন! সপ্তাহের শুরুতেই এক নজরে দেখে নিন সব তালিকা
আরও পড়ুন, এ কী কাণ্ড! কিং কোবরাকে চুম্বন করতে গেলেন ব্যক্তি, তারপরেই যা হল, দেখুন ভিডিও
চাষীরা জানান তাদের ভালই লাভ হচ্ছে এই তেজপাতা চাষ করে। তাঁদের জমি থেকে উৎপাদিত তেজপাতা আজ শুধু আর কালিয়াগঞ্জের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, চলে যাচ্ছে মুম্বই, চেন্নাই শহর এমনকি দেশে বিদেশের প্রত্যন্ত প্রান্তে। চাষিরা জানান অন্য ফসলের চেয়ে তেজপাতা চাষে খরচ খুবই সামান্য আর ফসলহানি ঝুঁকিও নেই তেমন। সে কারণে এলাকার অন্যান্য চাষীরাও এখন তেজপাতা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছে। তাই অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি এখন উত্তর দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন ব্লকে শুরু হয়েছে তেজপাতা চাষ।
পিয়া গুপ্তা