তাই ভোটের দুই সপ্তাহ আগে আসা ব্যালট বক্সও ফিরে চলে গেল চোপড়া থেকে।এখন প্রশ্ন হল কিন্তু কেন এখানে কি কোন ভোটার নেই? হ্যাঁ এখানে ভোটার রয়েছে তবে এবার এখানে এবার ভোট হবে না।
আরও পড়ুন: ‘এত চোর, ধান্ধাবাজ একটা দলে!’ ভোটের আগের দিন তৃণমূলকেই নিশানা দলের বিধায়কের
advertisement
কারণ গত ১৫ জুন বিরোধীদের উপর হামলা ও গুলি চালানোর অভিযোগে প্রাণ হারান একজন সিপিএম কর্মী। এই ঘটনায় কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হন। তাই চোপড়া ব্লকে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষদিন পর্যন্ত বিরোধী শূন্য থেকে যায় ফলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় গোটা চোপড়ায় সব আসনে জয়লাভ করে তৃণমূল শিবির।
জেলা পরিষদ, পঞ্চায়েত সমিতি এবং গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরের সব আসনই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গিয়েছে শাসক তৃণমূল। তাই রাজ্য জুড়ে যখন চারিদিকে ভোটের প্রস্তুতি চলছে, বিভিন্ন জায়গা থেকে বহু মানুষ যখন নিজের গ্রামে ফিরে আসছেন, ভোট উৎসবে সামিল হতে, তখনই চোপড়াবাসী বঞ্চিত এই উৎসব থেকে।
পিয়া গুপ্তা