আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ! এবার রানিগঞ্জের এই বহু পুরনো সমস্যা মিটতে চলেছে
হিন্দু শাস্ত্রে প্রতিটি পুজোতেই ঘট স্থাপন অপরিহার্য। ঘট স্থাপনের মাধ্যমে দেবদেবীকে আহ্বান জানানো হয় পুজো গ্রহণের জন্য। তাই সারা বছর মাটির ঘটের তেমন চাহিদা না থাকলেও এই উৎসবের দিনগুলোতে বিপুলভাবে বেড়ে যায় চাহিদা। তাই এখন বিভিন্ন ধরনের মাটির ঘট তৈরি করতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা।
advertisement
তবে বিভিন্ন উপকরণের দাম বাড়ায় এই বছর মাটির ঘটের দাম কিছুটা বেড়েছে। মৃৎশিল্পী আনন্দ পাল জানান, মাটির দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় মাটির ঘট তৈরির খরচ অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। তাই কিছুটা দাম বাড়ানো হয়েছে ঘটের। গত বছর যে মাটির ঘট ৫ টাকা থেকে ৬ টাকা দরে বিক্রি হত, এবার সেই ঘট ৮ টাকা থেকে ৯ টাকা দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
মৃৎশিল্পী আনন্দ পাল আরও জানান, বর্তমানে তামা-পিতলের ঘট যতই বাজারে আসুক না কেন পুজোর এলেই মাটির ঘাটের চাহিদা বেড়ে যায়। কারণ পিতলের থেকেও শুদ্ধ হল মাটি, যা অগ্নি সংযোগে সমস্ত প্রকার দূষণ থেকে মুক্ত হয়। মাটির ঘট তাই মঙ্গলস্বরূপ। এই কারণেই মাটির ঘাটের চাহিদা এত বেশি বলে জানান মৃৎশিল্পীরা।
পিয়া গুপ্তা





