মোট ১৬টি দল প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় বলে আয়োজক সূত্রে জানা গিয়েছে। শনিবার সকালে উদ্বোধনী ম্যাচ ঘিরেই মাঠে উপচে পড়া দর্শকের ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছে। উৎসবমুখর পরিবেশে খেলার সূচনা হয় করতালির মধ্যে দিয়ে। আয়োজকদের আশার বাঁধ ভেঙে দিয়ে , এই প্রতিযোগিতা শুধু খাতড়ায় নয়, সমগ্র বাঁকুড়া জেলাজুড়ে ফুটবলের উন্মাদনা ছড়িয়ে দেয়। নাইজেরিয়ার ফুটবল জামেত বলেন, ‘‘ভাই সুযোগ পেয়ে আমি ধন্য। দর্শকদের উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মত। বারবার ফিরে আসব।’’
advertisement
প্রতিযোগিতার মোট পুরস্কারের অর্থ রাখা হয় প্রায় ৫ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা। প্রথম পুরস্কার: ₹২,১০,০০০/- দ্বিতীয় পুরস্কার: ₹১,৬৫,০০০/- প্রথম সেমিফাইনাল হারা দল: ₹১,০০,০০০/- দ্বিতীয় সেমিফাইনাল হারা দল: ₹১,০০,০০০/- -এই বিপুল পুরস্কার অর্থ খেলোয়াড়দের যেমন উৎসাহ দিচ্ছে, তেমনি খেলা ঘিরে সাধারণ মানুষের আগ্রহও আরও বাড়িয়ে তুলেছে। এ বছর দেশ-বিদেশের খেলোয়াড়রা আসছেন। তাঁদের পায়ের জাদু দর্শকদের নতুন অভিজ্ঞতা দিয়েছে। আপ্লুত হয়েছেন বিদেশি খেলোয়াড়রাও।
উদ্বোধনীর দিন থেকেই মাঠে ভিড় জমিয়েছেন হাজার হাজার ফুটবলপ্রেমী। দর্শকদের উচ্ছ্বাস ও করতালিতে প্রতিটি গোল, প্রতিটি আক্রমণ আরও রঙিন হয়ে ওঠে। ফুটবল উৎসবের আবহে ইতিমধ্যেই খাতড়া শহর জুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়।