Custard Apple: এবার বাজার ভরে যাবে ঠিকই, তবে এই কয়েক সমস্যা থাকলে খাওয়া দূর অস্ত, আতার দিকে তাকাবেনও না !

Last Updated:
যদি এই ফলটি পরিমিত পরিমাণে না খাওয়া হয়, তবে এর কিছু নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
1/6
ইংরেজিতে বললে কাস্টার্ড আপেল, বাংলায় বড় চেনা আতা! সুস্বাদু এই ফলটি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। এতে ভিটামিন সি, ফসফরাস, পটাসিয়াম এবং সোডিয়ামের মতো উপাদান রয়েছে। এগুলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরকে শক্তি দেয়। তবে, যদি এই ফলটি পরিমিত পরিমাণে না খাওয়া হয়, তবে এর কিছু নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। (Representative Image)
ইংরেজিতে বললে কাস্টার্ড আপেল, বাংলায় বড় চেনা আতা! সুস্বাদু এই ফলটি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। এতে ভিটামিন সি, ফসফরাস, পটাসিয়াম এবং সোডিয়ামের মতো উপাদান রয়েছে। এগুলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরকে শক্তি দেয়। তবে, যদি এই ফলটি পরিমিত পরিমাণে না খাওয়া হয়, তবে এর কিছু নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। (Representative Image)
advertisement
2/6
প্রথমেই অ্যালার্জির কথা বলা যাক। সবার শরীর এক রকম হয় না। আতা খাওয়ার পর পরই অনেকের ত্বকে চুলকানি, ফুসকুড়ি বা মুড স্যুইংয়ের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। যাঁরা এই ধরনের প্রতিক্রিয়া অনুভব করেন, তাঁদের এই ফলটি আর না খাওয়াই ভাল। তারপর হজমের সমস্যাও আছে। যেহেতু আতা ফাইবারে ভরপুর, তাই এটি অতিরিক্ত খেলে পেট ফাঁপা, গ্যাস এবং ব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে। (Representative Image)
প্রথমেই অ্যালার্জির কথা বলা যাক। সবার শরীর এক রকম হয় না। আতা খাওয়ার পর পরই অনেকের ত্বকে চুলকানি, ফুসকুড়ি বা মুড স্যুইংয়ের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। যাঁরা এই ধরনের প্রতিক্রিয়া অনুভব করেন, তাঁদের এই ফলটি আর না খাওয়াই ভাল।তারপর হজমের সমস্যাও আছে। যেহেতু আতা ফাইবারে ভরপুর, তাই এটি অতিরিক্ত খেলে পেট ফাঁপা, গ্যাস এবং ব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে। (Representative Image)
advertisement
3/6
অতিরিক্ত ফাইবার হজমের গতি কমিয়ে দিতে পারে এবং কখনও কখনও ডায়রিয়ার এর থেকে হতে পারে। তাই একবারে খুব বেশি না খাওয়াই উচিত হবে। বিপদ আসতে পারে বীজ থেকে। আতা দেখতে যতটা ভাল, এর বীজও ততটাই বিপজ্জনক। বীজে বিষাক্ত পদার্থ থাকে, যা বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে- বাচ্চাদের শরীরে বড়দের চেয়ে বেশি করে! (Representative Image)
অতিরিক্ত ফাইবার হজমের গতি কমিয়ে দিতে পারে এবং কখনও কখনও ডায়রিয়ার এর থেকে হতে পারে। তাই একবারে খুব বেশি না খাওয়াই উচিত হবে। বিপদ আসতে পারে বীজ থেকে। আতা দেখতে যতটা ভাল, এর বীজও ততটাই বিপজ্জনক। বীজে বিষাক্ত পদার্থ থাকে, যা বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে- বাচ্চাদের শরীরে বড়দের চেয়ে বেশি করে! (Representative Image)
advertisement
4/6
অনেকের ক্ষেত্রে এই ফলের উচ্চ আয়রন বমি বমি ভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য বা পেট ব্যথার মতো সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। যাঁদের হজম ক্ষমতা কম, তাদের এটি অল্প পরিমাণে খাওয়া উচিত। আতার অ্যানোনাসিন নামের যৌগ স্নায়ুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে। যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ বা স্নায়বিক সমস্যা রয়েছে, তাঁরা অতিরিক্ত খেলে হঠাৎ রক্তচাপ কমে যেতে পারে, চোখ লাল হতে পারে বা চোখ থেকে জল পড়তে পারে। (Representative Image)
অনেকের ক্ষেত্রে এই ফলের উচ্চ আয়রন বমি বমি ভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য বা পেট ব্যথার মতো সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। যাঁদের হজম ক্ষমতা কম, তাদের এটি অল্প পরিমাণে খাওয়া উচিত। আতার অ্যানোনাসিন নামের যৌগ স্নায়ুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে। যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ বা স্নায়বিক সমস্যা রয়েছে, তাঁরা অতিরিক্ত খেলে হঠাৎ রক্তচাপ কমে যেতে পারে, চোখ লাল হতে পারে বা চোখ থেকে জল পড়তে পারে। (Representative Image)
advertisement
5/6
ঠান্ডা আবহাওয়ায় আতা খেলে অনেকের সর্দি-কাশি হয়। কারণ এটি শরীরের তাপ কমায়। যেহেতু এই ফলটি ক্যালোরিতে ভরপুর, ঘন ঘন খেলে ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে। গর্ভবতী মহিলাদের এবং ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের এটি শুধুমাত্র একজন ডাক্তারের পরামর্শ মেনে খাওয়া উচিত, কারণ ভুল করে বীজ গিলে ফেললে হলে তা বিপদ ডেকে আনতে পারে। (Representative Image)
ঠান্ডা আবহাওয়ায় আতা খেলে অনেকের সর্দি-কাশি হয়। কারণ এটি শরীরের তাপ কমায়। যেহেতু এই ফলটি ক্যালোরিতে ভরপুর, ঘন ঘন খেলে ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে। গর্ভবতী মহিলাদের এবং ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের এটি শুধুমাত্র একজন ডাক্তারের পরামর্শ মেনে খাওয়া উচিত, কারণ ভুল করে বীজ গিলে ফেললে হলে তা বিপদ ডেকে আনতে পারে। (Representative Image)
advertisement
6/6
শুধু আতা কেন, যে কোনও জিনিসই সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। সঠিক পরিমাণে খাওয়া হলে তবেই কেবল আতা শরীরে শক্তি সরবরাহ করে, আর অতিরিক্ত পরিমাণে কোনও না কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগতে হতে পারে। অতএব, সুস্থ থাকতে সতর্কতা অবলম্বন করাই ভাল! (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷ )
শুধু আতা কেন, যে কোনও জিনিসই সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। সঠিক পরিমাণে খাওয়া হলে তবেই কেবল আতা শরীরে শক্তি সরবরাহ করে, আর অতিরিক্ত পরিমাণে কোনও না কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগতে হতে পারে। অতএব, সুস্থ থাকতে সতর্কতা অবলম্বন করাই ভাল! (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷ )
advertisement
advertisement
advertisement