তিনি বলেন, এককালে তিনি পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করতেন। সেই সময় তার বাবা সবেমাত্র আমবাগান তৈরি করেছেন। বাবার পক্ষে একা আমবাগান সামলানো সম্ভব হয়ে উঠছিল না। তাই নিজের কাজ ছেড়ে তিনি বাবার সঙ্গে আমবাগান তৈরির কাজে হাত লাগান। তাকে এই কাজে সহযোগিতা করেন তার স্ত্রী বালিকা মাহাতো। বর্তমানে এই বাগান চাষের জন্য কৃষি দফতরের পক্ষ থেকে বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা তিনি পান। তবে যদি প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা হয় তাহলে আগামী দিনে আরও অন্যান্য চাষের দিকে তিনি ঝুঁকবেন।
advertisement
এ বিষয়ে ঝালদা এক নম্বর ব্লক ক্ষেত্র পরামর্শদাতা (উদ্যান পালন দফতর) সুদীপ কুমার চট্টরাজ বলেন, “পুরুলিয়ার রুক্ষ মাটিতে এক কৃষক আম চাষ করেছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়। আমরা সমস্ত দিক থেকেই তাকে সহযোগিতা করেছি। আগামী দিনে আরও যা কিছু সহযোগিতার প্রয়োজন রয়েছে তা করা হবে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
মালদা নয়, এবার রুখা ভূমি পুরুলিয়াতে হচ্ছে আম্রপালি আমের চাষ। এই আম চাষ রীতিমত নজর কেড়েছে সকলের। আগামী দিনে জেলার অন্যান্য কৃষকেরাও এই আম চাষের দিকে এগিয়ে আসতে চাইছেন।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি