ইতিমধ্যে বেশ কিছু উদ্যোগী গ্রামে প্রতিষ্ঠান খুলে সফলতা পেয়েছেন, বর্তমান সময়ে গ্রামেও এর ভাল বাজার রয়েছে। তাই দেরি না করে সফলতা পেতে, এগোতে পারেন এই পথে। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেন অভিজ্ঞ ট্রেনার ও জিম ড্রেভোলপার তোফিক লস্কর।
বর্তমানে সময়ে খেলাধুলার পাশাপাশি শরীর চর্চার ক্ষেত্রে জিম অনুশীলনে মানুষের মধ্য দারুণ প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। তাই ১২ বছর থেকে ৭০ বছর বয়সী মানুষ জিম মুখী হচ্ছেন। মানুষের মধ্যে এই প্রবণতা দিন দিন আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। শহরাঞ্চলে বহু আগে মানুষের মধ্যে দেখা দিয়েছে, গ্রামে সেই প্রবণতা শুরু হয়েছে। ফলে গ্রাম ও মফস্বলের উদ্যোগীদের জন্য মোক্ষম সময় এটি।
advertisement
একসময় জিম বলতে আধুনিক জীবন যাপনে অভ্যস্ত যুবক-যুবতীদের আগ্রহের বিষয়বস্তু ছিল। কিন্তু বর্তমানে সেই রীতি বা ধারণা বদলে খেলাধুলার সঙ্গে যুক্ত থাকা ব্যক্তিরাও জিমে যোগদান করছে। খেলোয়াড় ছাড়াও শরীর সুস্থ রাখতে বিভিন্ন বয়সের মানুষ জিম অনুশীলন করছেন। বর্তমান সময়ে গ্রাম শহর উভয় স্থানেই জিম অনুশীলনের দারুণ প্রবণতা মানুষের মধ্যে। ক্লাব বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান জিম স্কুল গড়ে উঠছে শহর ও গ্রামে। আবার ব্যক্তিগত ভাবে নিজের বাড়িতেও অনেকেই জিম ঘর তৈরি করছেন।
আরও পড়ুন- পিঁপড়ের ডিমই এখন জীবনধারণের ভরসা! ডিম সংগ্রহ করে মাসে কয়েক হাজার টাকা আয়
একসময় জিম বলতে বড় অংকের পুঁজি খাটিয়ে ব্যবসা হলেও বর্তমানে দিনে খুব অল্প পুঁজিতে এই ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। মাত্র ৩-৪ লক্ষ টাকায় জিম সেট তৈরি করা যেতে পারে বলেই জানাচ্ছেন একজন জিম ডেভলপার ও ট্রেনার । অল্প বিনিয়োগে যে কেউ উদ্যোগী ভাল উপার্জন পেতে পারেন।





