শনিবার এই দুই অভিযুক্তকে ঘাটাল মহকুমা আদালতে তোলা হয়। গ্রেফতারের পর থেকেই এলাকায় চাঞ্চল্যের পাশাপাশি নানা গুঞ্জন ছড়াতে শুরু করেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের দাবি, রেখা জানার সঙ্গে অর্পণ সামন্তের বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্ক ছিল। এই সম্পর্কই পারিবারিক অশান্তি তৈরি করেছিল, এবং সেই কারণেই উত্তমবাবুর মৃত্যু হয়েছে বলে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন অনেকে। তবে এটি আত্মহত্যা নাকি পরিকল্পিত খুন—সেই প্রশ্নের উত্তর এখনও অজানা।
advertisement
উত্তম জানা মূলত তামার কাজ করতেন। অর্পণ সামন্ত কৈজুড়ি গ্রামেরই বাসিন্দা এবং প্রায় পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে উত্তমবাবুর কারিগর হিসেবে কাজ করছিলেন। এতদিনের এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্কই এখন তদন্তের মূল কেন্দ্রে এসে দাঁড়িয়েছে।
আরও পড়ুন-দিঘায় ধুন্ধুমার কাণ্ড! দিন-রাত গোপনে যা চলছিল…! RPF অভিযান চালাতেই তুলকালাম, জানলে আঁতকে উঠবেন
দাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক জানিয়েছেন, মৃত ব্যক্তির বোনের অভিযোগের ভিত্তিতেই দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তদন্ত শুরু হয়েছে, এবং তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না এটি আত্মহত্যা নাকি খুন।