TRENDING:

সাত সকালেই বুকে ব্যথা, সময় না দিয়েই চলে গেলেন রাজ্যের মন্ত্রী! শেষযাত্রায় জনসমাগম

Last Updated:

মৃত্যুসংবাদ পেতেই হাসপাতালে একে একে এসে উপস্তিত হন জেলা সকল রাজনৈতিক নেতৃত্বরা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#মুর্শিদাবাদ: গতকাল প্রয়াত হন রাজ্যের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও উদ্যানপালন দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রত সাহা। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি ছিলেন মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘীর বিধায়ক। মৃত্যু সংবাদ পেতেই হাসপাতালে একে একে এসে উপস্তিত হন জেলা সকল রাজনৈতিক নেতৃত্বরা। রাজ্যের মন্ত্রীর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ রাজনৈতিক মহল।
সুব্রত সাহা
সুব্রত সাহা
advertisement

ছাত্র নেতা হিসেবে তার রাজনীতিতে হাতেখড়ি। জলঙ্গি বিধানসভা থেকে দুবার কংগ্রেসের প্রতীকে দাঁড়িয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, যদিও পরাজিত হন। প্রয়াত কংগ্রেস নেতা গনি খান চৌধুরীর খুব কাছের মানুষ ছিলেন। একবার বহরমপুর পুরসভার কমিশনার হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। একসময় মুর্শিদাবাদ জেলার তৃনমূল সভাপতি ছিলেন সুব্রত সাহা। তিনি প্রথম তৃণমূলের প্রতীকে সাগরদিঘীর থেকে ২০১১ সালে একমাত্র বিধায়ক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। সাগরদিঘী থেকে তিনবারের বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন।

advertisement

.

আরও পড়ুন: বাগদানের পর আন্তিলিয়াতে গ্র্যান্ড সেলিব্রেশন, ফুল বিছিয়ে স্বাগত জানানো হল অনন্ত-রাধিকাকে

বৃহস্পতিবার সকালে মৃত্যু সংবাদ পেতেই হাসপাতালে একে একে এসে উপস্থিত হন জেলার সকল রাজনৈতিক নেতৃত্বরা। জেলা তৃণমূল সভাপতি শাওনী সিংহ রায়, প্রাক্তন মন্ত্রী তথা বিধায়ক জাকির হোসেন, বহরমপুর পুরসভার পুরপিতা নাড়ু গোপাল মুখার্জী-সহ অন্যান্য। প্রথমে বহরমপুরে বাসভবনে নিয়ে যাওয়া হয় সুব্রত সাহার মৃতদেহ। এরপর বহরমপুর জেলা তৃণমূল কংগ্রেস কার্য্যালয়ে মৃতদেহ নিয়ে আসা হয়। সেখানে শেষ শ্রদ্ধা জানান সকল নেতা কর্মীরা। এরপর সাগরদিঘির উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয় মৃতদেহ। সেখানে গান স্যলুটের মাধ্যমে সম্মান জ্ঞাপন করা হয়।

advertisement

আরও পড়ুন: CBSE ও ICSE পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য 'টপার লার্নিংস এক্সাম অ্যাপ'-এ ভরসা করেছেন ১ লক্ষ পড়ুয়া, কেন জানুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

বহরমপুরের শ্মশানে শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। মৃত্যু সংবাদ পেয়ে কলকাতা থেকে ছুটে আসেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। রাজনৈতিক জীবনে সুব্রতবাবুর সঙ্গে একসঙ্গে কাটানো স্মৃতি মনে করে ভারাক্রান্ত মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন, দলের সমস্ত লড়াইয়ে সব সময় সঙ্গে ছিলেন সুব্রতবাবু। তার এই আকস্মিক মৃত্যু মেনে নেওয়া যায় না। দলের একটা বড় ক্ষতি হয়ে গেল। এই ক্ষতি অপূরনীয়। জঙ্গিপুরের বিধায়ক জাকির হোসেন বলেন, সুব্রতবাবুর এই আকস্মিক মৃত্যু বেদনানায়ক। মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল দলের একজন সৈন্য কমে গেল। ওনার পরিবারের পাশে আমরা আছি।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
সাত সকালেই বুকে ব্যথা, সময় না দিয়েই চলে গেলেন রাজ্যের মন্ত্রী! শেষযাত্রায় জনসমাগম
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল