সূত্রের খবর, দুই বাঘিনীই বার্ধক্যজনিত সমস্যায় ভুগছিল। পায়েল দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিল। ২০১৬ সালে ওড়িশার নন্দনকানন থেকে পায়েলকে নিয়ে আসা হয় আলিপুর চিড়িয়াখানায়। তার বয়স হয়েছিল ১৭ বছর। খাওয়া দাওয়া প্রায় ছেড়েই দিয়েছিল সে।
advertisement
অপরদিকে বাঘিনী রূপার জন্ম আলিপুরেই। সাদা বাঘ অনির্বাণ ও হলুদ কালো ডোরাকাটা বাঘিনী কৃষ্ণার মেয়ে ছিল সে। তার বয়স প্রায় ২১ বছর। এই বাঘিনীও বার্ধক্যজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন । তার একটি পা প্যারালাইসিস হয়ে গিয়েছিল।
তবে ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে দুই বাঘিনীর মৃত্যুতে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ইতিমধ্যে Chief Wildlife Warden-এর নির্দেশে জোড়া বাঘিনীর মৃত্যুর তদন্তে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। দুই বাঘিনীর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে, হবে ভিসেরা পরীক্ষাও।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এখন এই জোড়া মৃত্যু নিয়ে তদন্ত কমিটি কী রিপোর্ট দেয় সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছে আলিপুর চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। তারপরেই জানা যাবে এই মৃত্যুর আসল কারণ। তবে পুজোর আগে দুই বাঘিনীর মৃত্যুতে কিছুটা হতাশ দর্শনার্থীরা। পরপর দুই বাঘিনীর মৃত্যু ভাবাচ্ছে সকলকেই। এখন অপেক্ষা কবে আসে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট।