TRENDING:

Birbhum News: 'ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া...' জলের ৭০-৮০ ফুট গভীরে এমন এক মন্দির যার চূড়া কখনও ডোবে না, বীরভূমেই আছে এমন এক স্থান

Last Updated:

বীরভূম এর তারাপীঠ থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এমন এক মন্দির যে মন্দিরের কোথায় শেষ আজ পর্যন্ত কেও জানেন না

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বীরভূম: কাছে-পিঠে ভ্রমণের এক নয়নাভিরাম জায়গা বীরভূম। এই জেলায় একাধিক দেখার জায়গা রয়েছে। তেমনই রয়েছে মোট পাঁচটি সতীপীঠ। পাশাপাশি রয়েছে সাধক বামাক্ষ্যাপার অন্যতম সিদ্ধপীঠ তারাপীঠ মন্দির। আর এই তারাপীঠ থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটার দূরে রয়েছে ‘বীরচন্দ্রপুর একচক্র ধাম নিতাই জন্মস্থান ইসকন মন্দির’। এখানে গেলে দেখতে পাওয়া যায় নিতাই বাড়ি, বাকারাই, হাঁটুগাড়া, মহাভারতের সময়ের পঞ্চপান্ডবের অজ্ঞাতবাস, জগন্নাথ মন্দির আরও নানা নিদর্শন। এক কথায় ইতিহাস আর পুরাণের এক অদ্ভুত মেলবন্ধন।
advertisement

আর এই মন্দির থেকে মাত্র এক মিনিট দূরে গেলেই দেখতে পাওয়া যাবে বাঁকারায়ের অন্তর্ধান স্থল জানুকুন্ডু হাঁটুগাড়া আশ্রম। আর তার পাশেই একটি পুকুরের মধ্যস্থলে রয়েছে মন্দিরের চূড়া। পুকুরের মধ্যে মন্দিরের চূড়া অবস্থিত হওয়ায় সেই মন্দিরটি আজ পর্যন্ত কেউ দেখতে পাননি। তবে তার চূড়ার কিছুটা অংশ সর্বদাই জলের উপরেই থাকে। এই মন্দিরকে ঘিরে নিত্যানন্দ প্রভুর কিছু গল্প লোকমুখে শোনা যায়। এই কুণ্ডে সপ্ত সগর ও সপ্ত নদী রয়েছে এমনটাই বিশ্বাস করেন অনেকে। আর এই কারণেই দূর দুরান্ত থেকে আগত দর্শনার্থীরা এই পবিত্র জল স্পর্শ করে ও মাথায় নিয়ে প্রণাম করেন,এর পাশাপাশি এই পুকুরে কয়েন ফেলে কিছু মনস্কামনা করলে সেই মনস্কামনা পূর্ণ হয় বলে বিশ্বাস ভক্তদের।

advertisement

আরও পড়ুন: ‘বিহার ভোট থেকে নজর ঘোরানোর কৌশল,’ রাহুল গান্ধির ভোটচুরির অভিযোগে প্রতিক্রিয়া বিজেপির

View More

আরও পড়ুন: ‘২২ বার ভোট দিয়েছে ব্রাজিলের মডেল, ৮টার মধ্যে ১ টা ভোটই ভুয়ো,’ হরিয়ানা নির্বাচনের পরিসংখ্যান দেখিয়ে ভোটচুরির অভিযোগ রাহুলের

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
'বন্ধু, রহো সাথে..' চোখের ঈশারায় ২৩ বছর পার! বুলি ফোটে না, তবু কথা দিয়ে কথা রেখেছেন দম্পতি
আরও দেখুন

এছাড়াও পুকুরের মাঝখানের এই মন্দিরের চূড়াকে সবাই গুপ্ত বৃন্দাবন বলে থাকেন। এই পুকুরের গভীরতা প্রায় ৭৫ থেকে ৮০ ফুট। যা একটি দশতলা বাড়ির সমান। এই মন্দিরের মধ্যে আদতে কী রয়েছে এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কেউ বলতে পারেন না। আর এই পুকুরটি প্রায় ৬০০ বছর পুরনো।কথিত আছে যতই জল বৃষ্টি কিংবা বন্যার পরিস্থিতি তৈরি হোক না কেন এই মন্দিরের চূড়া কোনও দিন জলের তলায় ডুবে যায় না। যদিও এই বিষয়ে এক বিশেষজ্ঞ প্রবোধ কুমার রায় বলেন ” এই মন্দিরটি জলের অনেক গভীরে রয়েছে। তবে ঠিক কত গভীরে রয়েছে এই মন্দির এই বিষয়ে আজ পর্যন্ত কেও জানতে পারেননি, অথবা কোথায় শেষ এই মন্দিরের সেটাও কেও জানেন না, তবে মন্দিরটি প্রায় ৬০০-৭০০ বছরের বেশি পুরনো হতে পারে।”

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Birbhum News: 'ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া...' জলের ৭০-৮০ ফুট গভীরে এমন এক মন্দির যার চূড়া কখনও ডোবে না, বীরভূমেই আছে এমন এক স্থান
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল