এই দুর্ঘটনার বেশিরভাগই হয়েছে ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কের উপরই। রিপোর্টে উঠে এসেছে সংকীর্ণ রাস্তা, বেপরোয়া বাইক চালকদের দৌরাত্ম্য, অসচেতনভাবে কাজকর্ম করার ফলে এই ঘটনাগুলি ঘটেছে।
শিরাকল থেকে সরিষা যাওয়ার রাস্তা, পৈলান থেকে বিষ্ণুপুর, ডায়মন্ডহারবার ঢোকার রাস্তা, মহেশতলা ও বজবজ রোডের কিছু অংশও দুর্ঘটনাপ্রবণ। ২০২৩ সালে ডায়মন্ডহারবার পুলিশ জেলায় যেখানে প্রায় ২৯০টি দুর্ঘটনা ঘটেছিল, সেখানে ২০২৪ সালে সংখ্যাটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০০-র বেশি।
advertisement
আরও পড়ুন- সৌরভের বাড়িতে আবার বড় বিপদ, খুব কাছের মানুষ হাসপাতালে ভর্তি, ভোর রাতে বড় ঘটনা
এবছর সেই সংখ্যা ইতিমধ্যে দেড়শোর কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে। এদিকে, বারুইপুর পুলিস জেলায় ২০২৩ ও ২০২৪ সালে যথাক্রমে ৩৫০ ও ৪০০-টির মতো দুর্ঘটনা ঘটেছিল। অন্যদিকে, সুন্দরবন পুলিস জেলায় ওই দুই বছর যথাক্রমে ১৯৫ ও ১৫৭টি পথ দুর্ঘটনা ঘটেছিল। এই ঘটনার পর কিভাবে এই দুর্ঘটনার হার কমানো যায়, কিংবা দুর্ঘটনা এড়ানো যায় সে ব্যাপারেও চলছে আলোচনা। এখন দেখার ভবিষ্যতে কীহয়। যদিও দুর্ঘটনার হার কমাতে ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
নবাব মল্লিক