তখন কাঠের জ্বালের উনানে সেঁকে রুটি তৈরি করা হয়। তখন ১০ থেকে ২৫ কিলো ময়দার কাজ করা হত। বর্তমানে অটোমেটিক মেশিন বসানোর ফলে ২ কুইন্টালের বেশি ময়দার কাজ চলছে। বেশিরভাগ মানুষের ধারণা রয়েছে রুটি, কেক ও বিস্কুট তৈরি করতে গেলেই ময়দা মাখানোর সময় হাত বা পায়ের ব্যবহার করা হয়। ফলে সঠিক পরিষ্কার-পরিচ্ছনতা দেখা হয়না।
advertisement
শুধু রুটি তৈরি নয়, এখানে বিস্কুট, কেকও তৈরি হবে। ময়দা মাখার জন্য রয়েছে ডো-মেশিন। রুটির ওজন ঠিক রাখার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে কম্পিউটারাইজড ওজন পরিমাপ করা যন্ত্র। এছাড়া ডিজেল চালিত হিটার বসানো হয়েছে। এ নিয়ে এই কারখানায় কাজ করা এক কর্মী কবিতা রানি দাস জানান প্রথম যখন শুরু হয়েছিল তখন অনেক কম রুটি তৈরি হত। এখন মেশিন আসার পর খুব একটা কাজ করতে হয়না।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এখন প্যাকিং সহ অন্য জিনিসগুলি লক্ষ্য রাখতে হচ্ছে। এছাড়াও এখন পরিষ্কার-পরিচ্ছনতা বজায় রাখা হচ্ছে। ফলে খুশি সকলেই, খুশি উদ্যোক্তারাও। আগের থেকে বেশি রুটি তৈরি হওয়ায় খুশি তাঁরাও। পরবর্তী সময়ে উৎপাদন আরও বাড়বে। ফলে আরও অন্যান্য এলাকায় রুটি পৌঁছে যাবে।





