ঘটনাটি ধূপগুড়ি শহরের ১২ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যপাড়া এলাকায়। একেবারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের (গ্রামীণ) অফিস থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে এই রমরমা মাদক কারবার চলছিল বলে অভিযোগ। অভিযানে ছিলেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির আহমেদ।
মাত্র ১৫ বছরেই কী ভাবে ফাটল ধরল কবি সুভাষ মেট্রো স্টেশনের পিলারে? বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন…দোষ কার?
মুরগির বাদামি ডিম কি সাদা ডিমের চেয়ে বেশি ভাল? খোলার রঙ আলাদা হয় কেন? না জেনেই ভুল করছেন!
advertisement
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, একটি নির্জন বাড়ির ভিতরে রাখা বিলাসবহুল একটি গাড়ি থেকেই উদ্ধার হয় ১১ পেটি কাফ সিরাপ—প্রায় ১৪০০ বোতল। যার আনুমানিক বাজারমূল্য ৪ লক্ষ টাকা।
গ্রেফতার দুই অভিযুক্তের নাম রাজু দাস (গায়েরকাটা) এবং সত্যজিৎ রায় (মধ্যপাড়া, ধূপগুড়ি)। ধূপগুড়ি থানার পুলিশ জানিয়েছে, এই চক্র দীর্ঘদিন ধরেই শহরের মধ্যে কাফ সিরাপ পাচারের সঙ্গে যুক্ত ছিল। ধৃতদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে (NDPS Act) মামলা রুজু করা হয়েছে। তদন্ত চলছে এই চক্রে আর কারা কারা জড়িত রয়েছে তা জানার জন্য।
এলাকার এক বাসিন্দা তাপস ঘোষ বলেন, “অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের অফিসের পাশেই এত বড় মাদক কারবার? ভাবা যায় না! তবে পুলিশের সক্রিয়তায় আমরা খুশি। দোষীরা যেন শাস্তি পায়।”
মহকুমা পুলিশ আধিকারিক গেইলসন লেপচা জানিয়েছেন, “গোপন সূত্রে খবর পেয়েই অভিযান চালানো হয়। দ্রুততার সঙ্গে গাড়ি চিহ্নিত করে তল্লাশি চালানো হয়। আমরা তদন্ত করছি, এই চক্রের পিছনে আর কারা রয়েছে তা খুঁজে বের করা হবে।”
পুলিশ জানিয়েছে, এই ধরনের অভিযান চলবে নিয়মিত।