আরও পড়ুন: বিরাট ঘোষণা কলকাতা মেট্রোর! প্রতি রবিবার একটি রুটে সম্পূ্র্ণ বন্ধ থাকবে মেট্রো চলাচল
স্বাস্থ্য বিভাগের নির্দেশ মতো শহরবাসীকে সুস্থ রাখতে নিশ্চিদ্র অভিযান ওদের। মানুষের দুয়ারে দুয়ারে পৌঁছে দিচ্ছেন সতর্কবার্তা। কিন্তু নিজেদের কষ্ট কে বুঝবে। বুকে পাথর চাপা কষ্ট নিয়ে কর্তব্যরত হাওড়া পুরসভার অস্থায়ী স্বাস্থ্যকর্মীরা। পরপর কয়েক মাসের বেতন আটকে সমস্যা। সমস্যা এই প্রথম নয়, একাধিক বার সামনাসামনি হয়েছেন তাঁরা। কেন এমন হচ্ছে তাদের সঙ্গে, তার উত্তর মিলছে না। এই কাজই তাদের সম্বল, তাই কাজ থেকে সরেও দাঁড়াতে পারছেন না।
advertisement
সমস্যার কথা জানানো হয়েছে। কিন্তু সম্পূর্ণ সমাধান মেলেনি বলেই অভিযোগ। এই চড়া মূল্যের বাজারে সামান্য বেতনের চাকরি পরিবারের একমাত্র সম্বল। তাতেই কোনও রকমে জোটে দুবেলা দুমুঠো খাবার, সন্তানের লেখাপড়া থেকে চিকিৎসা খরচ। এ যেন নুন আনতে পান্তা ফুরিয়ে যাবার অবস্থা। হাওড়া পুরসভার অস্থায়ী স্বাস্থ্যকর্মীদের দূরবস্থা। ওদের মধ্যে কেউ ১১ বছর, কেউ ১২-১৩ বছর এই কাজে যুক্ত।
আরও পড়ুন: ভারতে ট্রেনে চড়তে ৩৫০ কিমিতে খরচ হয় ১২১ টাকা! বাংলাদেশ-পাকিস্তানে কত খরচ জানেন?
সপ্তাহের সাত দিন কাজ করতে হয়। সংসার রয়েছে, পরিবার রয়েছে, একদিন একটু ছুটি হলে সুবিধা হয়। রবিবার ছুটি মঞ্জুর হয়েছে। কিন্তু তার বিনিময়ে সামান্য ৫৭০০ টাকা বেতন কমিয়ে ৪৫৫০ করা হয়েছে। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ ও প্রতিবাদ জানিয়েও কাজের কাজ হচ্ছে না বলেই জানাচ্ছেন, অস্থায়ী কর্মীরা। কবে মিলবে শুরু হওয়া সেই দিনের অপেক্ষায় দিন গুনছেন।





