তিনি জানিয়েছেন, বাচ্চাদের পুষ্টির বিকাশ, মানসিক বিকাশ এবং সামাজিক বিকাশ। এই তিন পরিষেবা তিনি দিয়ে থাকেন। আর মাত্র দুই বছর তারপর অবসর নেবেন মৃদুলা চ্যাটার্জি। বয়স তার ৬৩। ৬৩ বছর বয়সেও এত স্বতঃস্ফূর্ততা। বাচ্চারা দিদিমনির, কবিতা এবং গান শুনতেই হাজির হয়ে যায় কেন্দ্রের সামনে। মৃদুলা চ্যাটার্জী বলেন, ২০০৭ সালে সহায়িকা থেকে কর্মী হন মৃদুলা চ্যাটার্জি। ছোটবেলায় উনার কাছে যারা পড়েছেন তারা অনেকেই এখন বাবা কিংবা মা, আবার অনেকে দাদু ঠাকুমা। তারাও পছন্দ করেন দিদিমণিকে।
advertisement
আরও পড়ুন: পাড়ায় পাড়ায় দুর্গাপুজো, তবুও মুখে নেই হাসি! কোথায় গেল আনন্দ? বসিরহাটে আক্ষেপ শিল্পীদের
মৃদুলা চ্যাটার্জী বলেন, “আমি যতটুকু সময় পাই এবং যতটুকু শেখাই সেটা অভিভাবক অভিভাবিকারাই বলতে পারবেন। শিশুদের খেলার ছলে শেখালে তারা অনেক তাড়াতাড়ি শিখতে পারে এবং আমাকে নিযুক্ত করা হয়েছে, সেই পরিষেবা দেওয়ার জন্যই।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
শিক্ষক দিবসের দিন, দেখুন বাঁকুড়ার এমন এক ‘শিক্ষিকাকে’, যিনি বছরের পর বছর ধরে একদম প্রাথমিকের আগের স্তরে শিশুদের দিচ্ছেন শিক্ষার ধ্যান-ধারণা, সঙ্গে দিচ্ছেন পুষ্টির বিকাশও। বাঁকুড়ার মৃদুলা চ্যাটার্জী যেন ভারতবর্ষের প্রান্তিক শিশুদের একটি ভাল ভবিষ্যৎ দেখানোর প্রতীক হয়ে উঠেছেন।