আরও পড়ুন: দিঘায় হঠাৎ একাধিক হোটেলে ঝুলিয়ে দেওয়া হল তালা! হতবাক পর্যটকরা, কী ঘটল জানলে অবাক হবেন
এমনকি অশ্লীল ছবি ও বার্তা পাঠানোর অভিযোগও করা হয়েছে। সংগঠনের দাবি, এই ঘটনা বিদ্যালয়ের মর্যাদাকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে এবং অভিভাবকরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রধান শিক্ষককে দাবি জানানো হয়েছে, অবিলম্বে অভিযুক্ত শিক্ষককে বরখাস্ত করার, বিষয়টি শিক্ষা দফতর ও প্রশাসনের নজরে আনার এবং ছাত্রছাত্রীদের মানসিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট অবস্থান জানানোর।
advertisement
আরও পড়ুন: এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন মুখ্যসচিব! বৈঠকে আলোচনা হতে পারে একগুচ্ছ নিয়ম নিয়ে
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সভাপতি সৌম্য রুদ্র বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “শিক্ষক সমাজ ছাত্রছাত্রীদের কাছে আদর্শ হওয়া উচিত। অথচ এ ধরনের ঘটনা কেবল বিদ্যালয়ের সম্মানকেই ক্ষুণ্ণ করছে না, সমাজেও আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করছে”। এই ঘটনার বিষয়ে কাটোয়া কাশীরাম দাস বিদ্যায়তনের প্রধান শিক্ষক কমল কান্তি দাস বলেন, “ম্যানেজমেন্ট কমিটির বৈঠক ডেকে আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিতে পারব। তবে এই রকম ঘটনা যদি সত্যিই ঘটে থাকে সেটা যেখানেই হোক না কেন সেটা সত্যি অত্যন্ত লজ্জাজনক।” অভিযুক্ত শিক্ষককে এই বিষয়ে জানার জন্য ফোন করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। এখন দেখার বিষয় অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেয় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।