TRENDING:

Tarapith-Rampurhat: দীর্ঘ দিনের প্রতীক্ষার অবসান,অবশেষে তারাপীঠ-এর সঙ্গে যোগাযোগ আরও উন্নত হবে রামপুরহাটের

Last Updated:

Tarapith-Rampurhat: দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটতে চলেছে এবার। বীরভূমের বাসিন্দাদের জন্য এক বড় সুখবর। অবশেষে দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হতে চলেছে বীরভূমের হাসন বিধানসভার প্রায় হাজার হাজার মানুষের।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বীরভূম,সৌভিক রায়: দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটতে চলেছে এবার। বীরভূমের বাসিন্দাদের জন্য এক বড় সুখবর। অবশেষে দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হতে চলেছে বীরভূমের হাসন বিধানসভার প্রায় হাজার হাজার মানুষের। মাড়গ্রামে রামপুরহাট- ২ বিডিও অফিসের পিছনে দ্বারকা নদের ঘাটে নির্মাণ হতে চলেছে কজওয়ে। ইতিমধ্যে কজওয়ের জন্য পঞ্চায়েত সমিতিকে প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা অনুমোদন করেছে জেলা প্রশাসন। খুব শীঘ্রই টেন্ডার করে কাজ শুরু হবে। এর ফলে মাড়গ্রামের সঙ্গে তারাপীঠের দূরত্ব প্রায় ২৫ কিমি থেকে কমে দাঁড়াবে ৬ কিমিতে।
দ্বারকা নদ
দ্বারকা নদ
advertisement

আরও পড়ুনঃ বিশ্বজয়ের উচ্ছ্বাসে ফের চর্চায় ‘চাকদহ এক্সপ্রেস’, ঝুলন গোস্বামী ও অনুষ্কা শর্মাকে ট্যাগ করে দর্শকদের আর্জি

পঞ্চায়েত সমিতির সভানেত্রী সাহারা মণ্ডল বলেন, কজওয়েটি নির্মাণের ফলে সব চেয়ে বেশি সুবিধা মিলবে এলাকার চাষিদের। কারণ, অধিকাংশ জমি দ্বারকা নদের ওপারে। তেমনি রাজ্যের অন্যতম তীর্থক্ষেত্র তারাপীঠের সঙ্গে এই এলাকার যোগসূত্রও আরও বাড়িয়ে তুলবে এই কজওয়ে। কজওয়ে নির্মাণের জন্য প্রাক্তন জেলাশাসক বিধান রায়কে আবেদন জানান হয়েছিল। তিনি বদলির আগে পঞ্চায়েত সমিতিকে এই অর্থ বরাদ্দ করেছেন। হাসন বিধানসভার রামপুরহাট ২ ব্লক দিয়ে বইছে দ্বারকা নদ।

advertisement

একদিকে দু’টি অঞ্চল বুধিগ্রাম ও সাহাপুর। যার অর্ন্তগত রয়েছে প্রায় ৫০টির বেশি গ্রাম। অন্যদিকে, মাড়গ্রাম ১ ও ২ নম্বর পঞ্চায়েত মিলিয়ে সাতটি অঞ্চলের অধীনে প্রায় শতাধিক গ্রাম। অন্যদিকে এই মাড়গ্রামে রয়েছে প্রায় ২০টি প্রাইমারি স্কুল। হাইস্কুল রয়েছে মোট চারটি। রয়েছে পশু চিকিৎসালয়, বিএলআরও, বিডিও অফিস, ব্যাংক থেকে থানা, বিডিও অফিস সহ অন্য সমস্ত সরকারি কার্যালয়। ফলে সাহাপুর ও বুধিগ্রাম অঞ্চলের বাসিন্দাদের সরকারি পরিষেবা নিতে নদ পেরিয়ে মাড়গ্রামে আসতে হয়।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
সংসারের হাল ধরতে গৃহবধূ এখন টোটো চালক! গ্রামবাসীদের ভরসার জায়গা শ্যামলী
আরও দেখুন

অন্যদিকে, তারাপীঠে আসতেও একইভাবে যাতায়াত করতে হয় মাড়গ্রাম সহ ওপারের বাসিন্দাদের। আর সেই কারণেই দীর্ঘদিন ধরেই দু’পারের বাসিন্দারা দ্বারকা নদের সামু ঘাটে একটি সেতু নির্মাণের জন্য দাবি জানাচ্ছিলেন। কারণ বর্ষায় দু’পাড়ের বাসিন্দাদের যোগাযোগের ভরসা বলতে একমাত্র নৌকা। বর্ষার সময় দীর্ঘ অপেক্ষা করে নৌকায় সাইকেল অথবা মোটর সাইকেল চাপিয়ে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হত সবাইকে। প্রসঙ্গত গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর জেলা প্রশাসনের কাছে মানুষের দুর্দশার কথা তুলে ধরে পঞ্চায়েত সমিতি। তবে অবশেষে দিন কয়েক আগে সেখানে কজওয়ে নির্মাণের জন্য পঞ্চায়েত সমিতিকে প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করেছে জেলা প্রশাসন। সমিতি সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ৩১ মিটার লম্বা কজওয়ে হবে। খুব শীঘ্রই টেন্ডার ডাকা হবে। এর ফলেই কার্যত খুশির হাওয়া সকলের মধ্যে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Tarapith-Rampurhat: দীর্ঘ দিনের প্রতীক্ষার অবসান,অবশেষে তারাপীঠ-এর সঙ্গে যোগাযোগ আরও উন্নত হবে রামপুরহাটের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল