রাতে মাছ ধরে আনছেন কেউ, কেউ ভোরের আলো ফোটার আগেই নদীতে বেরিয়ে পড়ছেন। কবে মিলবে বিএলসি, সেই প্রশ্ন ক্রমশ তীব্র হচ্ছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিংয়ে। সপ্তাহ খানেক আগে বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদার উপস্থিতে বিএলসি ও অন্যান্য ইস্যু নিয়ে বৈঠক হয়েছিল। সেখানে মৎস্যজীবী সংগঠনগুলি বিভিন্ন দাবি-দাওয়া পেশ করেছিল।
আরও পড়ুন: নদী বাঁধ মজবুত করতে বাঁশের খাঁচায় ইট…! দুর্নীতির গন্ধ পাচ্ছেন স্থানীয়রা
advertisement
সুন্দরবন টাইগার রিজার্ভের এক আধিকারিক বলেন, “বৈঠকের কথা মত লাইসেন্স নিয়ে নির্দিষ্ট একটি অর্ডার আসবে। তার জন্যই আমরা অপেক্ষা করছি। সেই নির্দেশ আসার আগে বিএলসি ইস্যু করা যাচ্ছে না।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই অবস্থায় অনেক গরিব মৎস্যজীবী, যাঁরা এই মাছ ধরার উপরই নির্ভরশীল, ঝুঁকি নিয়ে লাইসেন্স ছাড়াই মাছ ধরতে যাচ্ছেন। সুন্দরবন মৎস্যজীবী রক্ষা কমিটির ক্যানিং মহকুমার সম্পাদক শম্ভু সাহা বলেন, “বনমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর সাতদিন পার। কোনও নির্দেশ না আসায় সমস্যায় পড়েছেন মৎস্যজীবীরা। কেউ কেউ লুকিয়ে মাছ ধরছেন। ধরা পড়লে মোটা টাকার ফাইন দিতে হবে। সরকারের কাছে আমাদের আবেদন, দ্রুত লাইসেন্স সংক্রান্ত নির্দেশিকা বের করা হোক।”
সুমন সাহা