বিষয়টি দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন ও বারুইপুর মহকুমা প্রশাসনকে জানানোও আছে। এনিয়ে কোনও কাজ করার নির্দেশ এলে তখন দেখা হবে। তাহলে কবে এই সমস্যা মিটবে, এই প্রশ্নে নিরুত্তর থেকেছেন ওই অফিসার। বারুইপুর থেকে কুলপি সংযোগকারী এই সেতু। কয়েকশো গাড়ি নিত্য চলাচল করে সেতুটি দিয়ে। ২০২২ সালে পুরনো বেহাল সেতু ভাঙার কাজ শুরু করেছিল পূর্ত দফতর। আড়াই বছর পর নতুন করে সেতু তৈরি হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: কফির কাপে নলেন গুড়, দোকানে হামলে পড়ছে ক্রেতারা! বর্ধমানের এই ছোট্ট ক্যাফে এখন ট্রেন্ডিং
দুর্গাপুজোর আগে তার উদ্বোধন করেন বিধায়ক তথা বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। বর্তমান সেতুটি প্রায় ১৬ মিটার চওড়া। সেতু তৈরিতে ব্যয় হয়েছিল ৭ কোটি ৬৫ লক্ষ টাকা। সেতুর দুইদিকে রাস্তায় দোকানগুলির আলোয় রাস্তা আলোকিত হয়। বাকি পুরো রাস্তা সহ সেতু অন্ধকার। এলাকার বাসিন্দারা বলেন, অন্ধকারে গাড়ি চলাচলে খুব অসুবিধা হয়।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সাধারণ মানুষ সন্ধ্যার পরে সেতু দিয়ে হেঁটে যাতায়াত করতে পারে না। এই সমস্যা উদ্বোধনের পর থেকেই রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এই সেতুতে অবিলম্বে আলোর ব্যবস্থা করুক প্রশাসন। তবে এর আগেও সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কাজ হয়নি। প্রশাসনের আধিকারিকরাও নিত্য যাতায়াত করেন সেতুটি দিয়ে। সব দেখেও তাঁরা নীরব।






