আরও পড়ুনঃ পুকুরে ওটা কী ভাসছে? পচা দেহ নাকি…! কাছে যেতেই পিলে চমকে গেল গ্রামবাসীর
ফলে মেয়েরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবং স্বচ্ছতার সঙ্গে এই পরিষেবা ব্যবহার করতে পারবেন। এই উদ্যোগের পেছনে রয়েছেন ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের পৌরমাতা সোনালী রায়। তাঁর প্রচেষ্টায় শুধু জগদ্দল কলোনী হাইস্কুল নয়, কনক বসু হাইস্কুলেও নেওয়া হয়েছে একই পদক্ষেপ। এলাকার শিক্ষক-শিক্ষিকা ও ছাত্রীদের মতে, এই উদ্যোগ মেয়েদের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও সময়োপযোগী। এতে একদিকে যেমন স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়বে, তেমনি মাসেই ওই কটা দিন কোনও অসুবিধা ছাড়াই তারা স্কুলে থাকতে পারবে।
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সোনালী রায়ের এই জনমুখী কাজ প্রমাণ করে, সঠিক উদ্যোগ নিলে ছোট্ট পরিবর্তনও জীবনে আনতে পারে বড় প্রভাব। এ প্রসঙ্গে এক শিক্ষিকা বলেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে গ্রামের দিকে সাধারণ ভাবে ঋতুস্রাবের সময়ে মেয়েরা কাপড় ব্যবহার করেন। বহু সময়েই সেই কাপড় পরিষ্কার থাকে না। কিংবা একবার ব্যবহারের পরে ফের তা কেচে ব্যবহার করেন অনেকে। ঠিক মতো পরিষ্কার না হওয়ায় তা থেকে সংক্রমণ ছড়ানোর নজির ভুরিভুরি। এই সমস্যার সমাধান করতে স্কুলে স্কুলে এই ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হলে ছাত্রীরা বাড়িতে গিয়ে মাকে-দিদিকেও জানাতে পারবে। যাতে তারাও কাপড় ব্যবহার না করে। যাতে লুকোচুরির শেষ হয়।