এই ঘটনার পর ফলতা থানায় খবর দেয় স্থানীয়রা। এরপর সেখান থেকে খবর দেওয়া হয় বনদফতরে। সেখান থেকে বনদফতরের কর্মীরা এসে কুমিরটিকে উদ্ধার করে। কুমিরটি প্রায় ৭ ফুট লম্বা। জোয়ারের সময় কোনও কারণে এই কুমিরটি চলে এসেছিল বলে মনে করছেন সকলেই। কিন্তু ফলতায় সচারাচর কুমির দেখতে পাওয়া যায় না, যা ভাবাচ্ছে সকলকে।
advertisement
আরও পড়ুন-মাত্র ৫৩-তে সব শেষ…! অকালে চলে গেলেন বিখ্যাত অভিনেতা, বিনোদন জগতে বিরাট দুঃসংবাদ
এই কুমিরটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ভগবৎপুরে। সেখানে কুমিরটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে। এছাড়াও কীভাবে কুমিরটি অত দূরে চলে গেল তাও দেখা হবে। এরপর কুমিরটিকে ছাড়া হবে সুন্দরবনের জঙ্গলে খাঁড়ি এলাকায়।
এদিকে কুমির আসার খবর শুনেই স্থানীয় বাসিন্দারা খালপাড়ে ভিড় জমান। খালে জল কম থাকায় কুমিরটি পরিষ্কার দেখা যাচ্ছিল। ফলে ভিড় বাড়ছিল। এরপর বনদফতরের কর্মীরা এসে প্রায় ঘন্টা দু’য়েকের চেষ্টায় কুমিরটিকে বাগে আনে। কুমিরটিকে ধরার পর স্থানীয় বাসিন্দারা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন। এই এলাকায় আগে কুমির আসেনি। ফলে এখন কীভাবে এল কিংবা আরও অন্য কুমির এসেছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
নবাব মল্লিক