উচ্চমাধ্যমিকের পাশাপাশি এই মুহূর্তে একাদশ শ্রেণির বোর্ডের পরীক্ষা চলছে। বৃহস্পতিবার একাদশ শ্রেণির ফিজিক্স, নিউট্রিশন, এডুকেশন ও অ্যাকাউন্টেন্সির পরীক্ষা ছিল। রোজের মত দুপুর ২ টোয় পরীক্ষা শুরু হয়, চলে ৫ টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত। কিন্তু বেলা এগারোটার পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই বিষয়গুলির প্রশ্নপত্র ঘুরতে থাকে। বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছে ঝাড়গ্রামের গৃহ শিক্ষক কল্যাণ সমিতি। তাঁদের অভিযোগ, গোপীবল্লভপুরের একটি স্কুলের কয়েকজন শিক্ষক এই প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত। ওই শিক্ষকরা সরকারি নির্দেশ অমান্য করে গৃহ শিক্ষকতা করেন। নিজেদের প্রভাব প্রতিপত্তি বজায় রাখতেই পরীক্ষা শুরুর ঘন্টাখানেক আগে ওই স্কুল শিক্ষকরা নির্দিষ্ট কিছু ছাত্রকে প্রশ্নপত্র পৌঁছে দিচ্ছেন বলে অভিযোগ গৃহ শিক্ষকদের। এই প্রসঙ্গে গৃহ শিক্ষক কল্যাণ সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শুভেন্দু দে বলেন, প্রশ্ন ফাঁস করে ঘৃণ্য কাজ করছেন ওই স্কুল শিক্ষকরা। তাঁদের জন্য ছাত্রদের ভবিষ্যৎ নষ্ট হচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ঘুমোনোর সময় আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল চা শ্রমিকের ঘর
এমন একটি চাঞ্চল্যকর অভিযোগ ওঠার সত্ত্বেও প্রশাসন অদ্ভুতভাবে নীরুত্তাপ। ডিআই শক্তিভূষণ গঙ্গপাধ্যায় অফিসে ছিলেন না। তিনি ফোনে জানান, বিষয়টা জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখবেন। সত্যি কোনও শিক্ষক প্রশ্ন ফাঁস করলে আইন মেনে তাঁর কড়া শাস্তি হবে।
রাজু সিং