আরও পড়ুন: এবার ভারতীয় দল কাঁপাবে বাংলার এই মেয়ে
হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ৬ থেকে ৮ ডিসেম্বরের মধ্যে গভীর সমুদ্রে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি এবং অধিকাংশ জায়গায় ঘণ্টায় ৩০-৬০ কিমি বেগে ও কিছু জায়গায় ঘণ্টায় ৭০-৯০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। তাই মৎস্যজীবিদেরকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গভীর সমুদ্র থেকে উপকূলের কাছাকাছি চলে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
advertisement
দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলায় এবং উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে হালকা বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বুধবার প্রায় সারাদিন এমন আবহাওয়া থাকবে। এর ফলে স্বাভাবিক শীত ব্যাহত হচ্ছে, তাই হালকা শীতের সোয়েটার কিংবা চাদরের পাশাপাশি ঝিরিঝিরি বৃষ্টির হাত থেকে রেহাই পেতে বর্ষাতি কিংবা ছাতারও প্রয়োজন হচ্ছে। শীতকালীন বিট, গাজর, আলু, পেঁয়াজ, রসুন, মুলো এই ধরনের মাটির নিচের ফসলে পচন ধরার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। অন্যদিকে বাঁধাকপি, ফুলকপি, বিনস, মটরশুঁটি, সিম, পালংয়ে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের অভাবে বাসা বাঁধতে পারে নানান রকম রোগ। সম্মেলনের সবজি চাষের পক্ষে সময়টা বেশ কঠিন।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন:
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এই আবহাওয়ায় মরসুমি ফুলের ক্ষতি হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। গাঁদা, পমপম, ডালিয়া, চন্দ্রমল্লিকা , জারবেরা, অ্যান্টেনিয়াম, ইনকাগাদা এই ধরনের ফুল চাষ কিংবা বাড়ির টবে অথবা অথবা ফুল মেলার উদ্দেশ্যে প্রস্তুত করা গাছে বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা যেতে পারে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। যার ফলে স্বাভাবিকভাবে যে ফুল চাষ হয় তা বিভিন্ন ধরনের মূল্যবান কীটনাশক এবং সার দিয়ে রক্ষা করতে হচ্ছে। এটা আবার অভিজ্ঞদের ছাড়া করা সম্ভব নয়, এমনই জানাচ্ছেন বিভিন্ন নার্সারির মালিকরা।
মৈনাক দেবনাথ