আরও পড়ুন- কুকুর কেন মানুষকে চেটে দেয়? শুধুই কি ‘ভালবাসা’র প্রকাশ? আসল কারণ আপনাকে হতবাক করতে পারে!
সেই সঙ্গে কচিকাঁচারা মোবাইলের গেম ছেড়ে তারা এমন কর্মকাণ্ডের সাক্ষী হয়ে বইমুখি হতে পারে তার জন্য এই প্রচেষ্টা তাদের। সেই সঙ্গে বড় সরস্বতী তৈরি করে রানাঘাটের নাম একটু ছড়িয়ে পরে তার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।
advertisement
আরও পড়ুন- ‘ধনকে দেখিলু…মনকে চিনলু নাই’ ভাইরাল গানের ‘নায়ক’ এখন কী করেন? জানলে আপনি চমকাতে বাধ্য
ক্লাবের কর্মকর্তা জানান, এবছর তাদের ক্লাবের রজত জয়ন্তী বর্ষ উপলক্ষে এক বছর ধরেই পরিকল্পনা ছিল বিশেষ কিছু ভাবনার। আর সেই কারণেই প্রায় ৫১ ফুটের এই সরস্বতী দেবীর মূর্তি তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিতে চেয়েছিলেন গোটা বাংলাকে। তবে এখন শোনা যাচ্ছে তাদের থেকেও বেশি উচ্চতা বিশিষ্ট একটি মূর্তি নির্মাণ হয়েছে কলকাতা পার্শ্ববর্তী এলাকায়, তবে একেবারে নিরাশ হননি তাঁরা।
গোটা বাংলা না হোক নদিয়া জেলার মধ্যে সর্ববৃহৎ উচ্চতার প্রতিমা তারাই তৈরি করেছে বলে এমনটাই দাবি করছেন পূজো উদ্যোক্তারা। সম্পূর্ণ মূর্তি তৈরি করা হয়েছে, ফাইবার দিয়ে। মূর্তিটি তৈরি করতে সময় লেগেছে প্রায় চার থেকে পাঁচ মাস। ইতিমধ্যেই জেলার এই বিশেষ পুজো দেখতে ভিড় করেছেন আট থেকে আশি সকলেই।
Mainak Debnath