স্থানীয়দের দাবি, কুমিরটি নদী থেকে কোনও কারণে স্থলভাগে উঠে বাগডাঙা এলাকার রাস্তায় ঘোরাঘুরি করছিল। সেই সময় স্থানীয় এক ব্যক্তি কুমিরটিকে দেখতে পেয়ে চিৎকার জুড়ে দেন। হঠাৎ চিৎকার চেঁচামেচিতে কুমিরটি ঘাবড়ে গিয়ে আশ্রয় নেয় একটি পুকুরে। এরপরই পুকুর পাড়ে জড়ো হতে থাকে স্থানীয়রা। খবর দেওয়া হয় বনদফতরের বকখালি রেঞ্জে।
আরও পড়ুন- প্লেসমেন্টের বড় ভরসা! সরকারি এই অ্যাপই চাকরির দিশা দেখাচ্ছে বেকার যুবক যুবতীদের
advertisement
খবর পেয়েই সেখানে চলে আসে ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার পুলিশ। রাতেই চলে কুমির ধরার পর্ব। রাতেই কুমিরটিকে ধরার পর কুমিরটিকে ভগবতপুর কুমির প্রকল্পে আনা হয়। সেখানে কুমিরটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়।
আরও পড়ুন- নিত্যদিন ঝগড়া, সুযোগ পেয়ে শাশুড়ির গলায় ছুরির কোপ, খুনের অভিযোগে গ্রেফতার বউমা
চিকিৎসার পর ৫ ফুট দৈর্ঘ্যের এই স্ত্রী কুমিরটিকে ছেড়ে দেওয়া হবে মুক্ত পরিবেশে। সুন্দরবনের এই অংশে অতীতে কুমিরের দেখা মেলেনি। ফলে এ নিয়ে যথেষ্ট আতঙ্কে রয়েছেন তাঁরা। তবে স্থানীয়দের অনুমান পাশের চিনাই নদীতে কুমিরটি কোনও কারণে চলে এসেছিল। সেখান থেকেই এসেছে কুমিরটি।
নবাব মল্লিক