১৩ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে কুম্ভমেলা। তা চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। ১৪৪ বছর পরে এই বছরের মহাকুম্ভর আয়োজন। প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমে পুণ্যস্নান করার জন্য সেখানে গিয়েছেন বহু মানুষ। বাদ পড়লেন না রচনাও। দুই মিনিট ১১ সেকেন্ডের একটি ভিডিও বানিয়ে সেই ভিডিও তিনি পোস্ট করেছেন তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায়।
আরও পড়ুন: মহাকুম্ভে মায়ের সামনেই সন্তানের মর্মান্তিক মৃত্যু! মায়ের পরিণতিও চোখে জল আনবে
advertisement
ভিডিওতে তাঁকে বলতে শোনা যায়, মহাকুম্ভ স্নান করতে আসা একটি ভাগ্যের ব্যাপার। বসন্ত পঞ্চমী অর্থাৎ সরস্বতী পুজোর দিন তিনি গঙ্গা যমুনা সরস্বতী তিন নদীর সঙ্গমে তিনি স্নান করবেন বলে এসেছেন। এখানে এসে তিনি স্নান করে তাঁর পিতৃপুরুষকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানিয়েছেন। গোটা কুম্ভের ব্যবস্থাপনা তাঁকে খুবই মুগ্ধ করেছে। কুম্ভমেলার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ায় রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রচনা বলেন, “সার্বিক ব্যবস্থাপনা ঠিকঠাকই লেগেছে। ভীষণ সুসংগঠিত। বাথরুম থেকে আরম্ভ করে, মানুষের থাকা থেকে আরম্ভ করে, যাঁরা হোটেলে থাকতে পারছেন না তাঁদের জন্য রাস্তায় রাস্তায় ত্রিপল খাটিয়ে, কাপড় টাঙিয়ে ঢেকে দেওয়া যাতে মানুষ থাকতে পারেন মাথা গুঁজে। রাস্তার ওপরেও যাতে মানুষকে শুতে না হয়, তার উপরে কাপড় লাগানো রয়েছে। সবথেকে বড় কথা হোটেলে জায়গা নেই। থাকবে কোথায় গিয়ে মানুষ? যাঁরা ঢুকছেন, লাখো লাখো মানুষ হেঁটে ঢুকছেন। তাঁরা থাকবেন কোথায় ? তাঁরা যদি ব্রিজের তলায়ও থাকেন, সেটাও কাপড় দিয়ে ঢেকে রেখে দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেক মানুষের জন্য আলাদা আলাদা করে বাথরুম তৈরি করা হয়েছে রাস্তায় রাস্তায়। সব জায়গায় বাথরুম। খুবই ভাল ব্যবস্থাপনা।
রাহী হালদার