হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় গঙ্গা ভাঙন নিয়ে লোকসভায় বলেছিলেন। বলাগড় ব্লকের শুধু না হুগলি জেলার একটা বড় সমস্যা হল গঙ্গা ভাঙন। ব্লকের গুপ্তিপাড়া, বলাগড়, জিরাট, ভবানীপুর, মিলনগড়, চরকৃষ্ণবাটি, খয়রামারি-সহ বিস্তীর্ণ এলাকা গঙ্গার ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্থ। বাড়ি চাষের জমি স্কুল রাস্তা জলের তলায় গিয়েছে। ভাঙন রোধ না হলে আরওক্ষতির আশঙ্কা। লঞ্চে করে ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন প্রতিনিধিরা।
advertisement
আরও পড়ুন: এরই নাম ভারত! ২০ বছর পর উদ্ধার খুলনার মহিলাকে গঙ্গাসাগরে যা করা হল, শুনলে গর্ব হবে
জিএফসিসি-র ডেপুটি ডিরেক্টর রঞ্জিত কুমার, এডি দীপক কুমার ও এডি রোশন কুমার পটনা থেকে আসেন। রঞ্জিত কুমার বলেন, ‘আমরা গঙ্গার ভাঙন দেখতে এসেছি। সাংসদ এটা নিয়ে বলেছিলেন। আমাদের দফতরের চিঠিও দিয়েছিলেন। তাই আমাদের চেয়ারম্যান আমাদের পাঠিয়েছেন এখানে। একটা রিপোর্ট তৈরি করব এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলে।’
আরও পড়ুন: পিঠ থেকে বেরিয়েছে ৩ ইঞ্চি লম্বা ছুরি, আড়াই ঘণ্টা অস্ত্রোপচার ‘ছোটে নবাব’-এর! তারপর?
রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘আমি যখন প্রচারে এসেছিলাম, তখনই আমি দেখেছিলাম বিশাল এলাকাজুড়ে গঙ্গার ভাঙন। এটা একটা বড় সমস্যা। গ্রামের মানুষ খুবই সমস্যায় রয়েছে এই ভাঙ্গনের ফলে। আমি কথা দিয়েছিলাম যদি আমি সাংসদ হই তাহলে কিছু করার চেষ্টা করব। লোকসভায় আওয়াজ তুলব। এত তাড়াতাড়ি সাড়া পেয়েছি তাই ধন্যবাদ জানাই দিল্লীকে এবং মুখ্যমন্ত্রীকে। আমি চেষ্টা করছি, দেখা যাক কী হয়। রাজ্য সেচ দফতরের আধিকারিকরা জানান, বড় কাজ একটা পরিকল্পনা করে করতে হবে।’
রাহী হালদার