জানা যায়, ২০১৯ সালে গড়ে ওঠা প্রথম ব্যাচের ৫০ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে ওই দুই কৃতি ছাত্র জায়গা করে নিয়েছিলেন। পাঁচ বছর পড়াশোনার পর অবশেষে এম.বি.বি.এস পাশের শংসাপত্র আনুষ্ঠানিক ভাবে পান রঘুনাথপুরের কিরণময় মাজি ও মানবাজারের নির্মাল্য। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এদিন কিরণময়কে ব্রোঞ্জ পদক ও শংসাপত্র দিয়ে সংবর্ধিত করেন। একই মঞ্চে নির্মাল্যকে কেন্দ্রীয় আয়ুষ রাজ্য মন্ত্রী প্রতাপরাও যাদব এবং রাজ্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য শংসাপত্র তুলে দিয়ে সংবর্ধিত করেন।
advertisement
প্রথম এমবিবিএস ব্যাচের মোট ৪৮ জন চিকিৎসক পড়ুয়া এবং নয় জন পিডিসিসি স্কলারকে সংবর্ধিত করা হয় এই মঞ্চে। প্রথম তিন স্থানাধিকারীকে স্বর্ণ, রৌপ্য এবং ব্রোঞ্জ পদক তুলে দেন রাষ্ট্রপতি। ২০১৯ সালে পথ চলা শুরু করে এইমস কল্যাণীর। বুধবার ছিল প্রথম সমাবর্তন। রাষ্ট্রপতি ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস, কেন্দ্রীয় জাহাজ মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর ও স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী প্রতাপরাও গণপতরাও যাদব। রাজ্য সরকারের তরফে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।