ডেঙ্গু প্রতিরোধ থেকে শুরু করে শৌচালয় ব্যবহারের গুরুত্ব, সব ধরনের সচেতনতামূলক প্রচার তিনি তার গানের মাধ্যমে সহজ ভাষায় পৌঁছে দেন মানুষের হৃদয়ে। তাঁর এই নিরলস প্রচেষ্টা আজ এলাকায় এক অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছে। বিধান কালিন্দীর দলে রয়েছেন আরও ছয়জন বাউল শিল্পী, যারা তাঁর গানের সঙ্গেই সামাজিক বার্তা ছড়িয়ে দেন। কাশীপুর ব্লকের ভাটিন গ্রামের বাসিন্দা বিধান কালিন্দী জানান, “প্রায় ২২ বছর ধরে আমি এই গান গেয়ে আসছি।
advertisement
বর্তমানে আমি এবং আমার দলের সব সদস্যই সরকারি ভাতা পাই। সরকারি সাহায্যের ফলে আমরা পুরুলিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে ঘুরে এই সচেতনতামূলক গান পরিবেশন করে মানুষকে সচেতন করছি। আগামী দিনেও আমরা চাই সব জায়গায় আমাদের গানের মাধ্যমে সচেতনতার বার্তা পৌঁছে দিতে।” তিনি আরও বলেন, “আমাদের ভাতা প্রদান ও সরকারি স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য রাজ্য সরকারকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তিনি আরও বলেন, এতে আমাদের শিল্পচর্চা যেমন উৎসাহ পেয়েছে, তেমনই মানুষের সেবায় কাজ করতেও সুবিধা হয়েছে। আমরা চাই, ভবিষ্যতেও সরকার আমাদের পাশে থাকুক।” সমাজ সচেতনতার দূত বিধান কালিন্দী আজ বাউল গানে বদলে দিচ্ছেন গ্রামবাংলা। তাঁর সুরের মাধুর্য, কথার গভীরতা আর সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা মিলে তিনি বদলে দিচ্ছেন গ্রামবাংলার জীবনচিত্র।





